১০০% যাচাইকৃত ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট সঠিক তথ্য
প্রিয় পাঠক, আমরা অনেকেই অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য সঠিক উপাই খুজে পাইনা। আর চিন্তার কোন কারন নেই পাঠক আমরা আজকে এই আর্টিকেলে ১০০% যাচাইকৃত ইনকাম সাইট এবং কিভাবে বিকোশে পেমেন্ট নিবেন এ সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি এবং কিভাবে করবেন সম্পূর্ন A to Z আলোচনা করা হয়েছে ।

আশা করি আপনি আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং সঠিক নির্দেশনা মেনে কাজ করবেন।তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করি মূল টপিক।
কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম সাইট থেকে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করবো
অনেকেই বলে থাকেন যে ফ্রিতে অনলাইন থেকে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করা যায় এবং খুবই সহজেই টাকা ইনকাম করা যায়। আবার কিছু কিছু ভিডিও চলে আসে চোখের সামনে youtube এ বা ফেসবুকে সোশ্যাল মিডিয়াতে। ভিডিওগুলোর থাম্বেইল এ লেখা থাকে ফ্রি টাকা ইনকাম করার সাইট এবং ঘরে বসেই ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এরকম ধরনের অনেক কথা দিয়ে তারা ভিডিও বানিয়ে থাকে এবং বিভিন্ন ওয়েবসাইটে কনটেন্ট লিখে থাকে। তো আসলে এই কন্টেন্ট এবং ভিডিওগুলো আদৌ কি আমাদের উপকারে আসে এর সব কিছু বিষয় নিয়ে আমরা এই আর্টিকেলে আলোচনা করব এবং আপনি কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই সব কিছু নিয়ে আজকে আপনাদের গাইডলাইন করবো ইনশাল্লাহ।
তো চলুন আমরা প্রথমে জেনে নেই ফ্রি ইনকাম সাইট আসলে কোনগুলো কোনগুলো থেকে রিয়েল ভাবে টাকা ইনকাম করা যায় অনায়াসে ? আমরা এমন কিছু সাইট নিয়ে কথা বলব যেগুলো সাইট থেকে আপনি লাইফ টাইম ইনকাম করতে পারবেন এবং এই কাজগুলো আপনি ফ্রিতেই শুরু করতে পারবেন।
কষ্ট করে যদি আপনি এই সাইডগুলোতে ভালোভাবে লেগে থাকতে পারেন তাহলে ইনশাআল্লাহ একদিন আপনি সফলতার মুখ দেখতে পারবেন। তো নিম্নে চলুন আলোচনা করা হলো সাইটগুলো নিয়ে।
- ফেসবুক থেকে ফ্রিতে টাকা ইনকাম
- ইউটিউব থেকে ফ্রিতে টাকা ইনকাম
- কনটেন্ট লিখে টাকা ইনকাম
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম
- প্রফেশনাল ভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম
কিভাবে ফেসবুক থেকে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করবো
ফেসবুক এমন একটা প্ল্যাটফর্ম যেখানে আমরা সবাই বুঝি ফেসবুকে শুধু ভিডিও দেখা পোস্ট করা এবং পোস্টগুলোতে কমেন্ট রিএকশন এগুলো করা। আমরা আসলে এটা জানি না যে ফেসবুক থেকে কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়। তো চলুন আজকে আমরা প্রপার ভাবে সঠিক তথ্য জানবো কিভাবে ফেসবুক থেকে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করব?
এই যুগে এসে আমরা কেউ বলতে পারব না যে আমরা ফেসবুক সম্পর্কে জানি না! ছোট থেকে বড় পর্যন্ত সবাই জানে ফেসবুক কি এবং ফেসবুকে কি করা হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় ফেসবুকে যে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় এ বিষয়ে আসলে কেউ জানে না। ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার কয়েকটি মাধ্যম রয়েছে যেমনঃ
- ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম
- ফেসবুকে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে টাকা ইনকাম
- ১৫ সেকেন্ডের রিলস তৈরি করে টাকা ইনকাম
- ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা ইনকাম
ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম
ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম ও ফেসবুকে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে টাকা ইনকাম বর্তমানে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার যে বিষয়টি এটি খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমানে ইউটিউব প্লাটফর্মের থেকে ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম থেকে। এবং ফেসবুক পেজ খুলে সেই পেজে ভিডিও এবং যেকোন কনটেন্ট আপলোড করে সেই কনটেন্ট থেকে।
মনিটাইজেশনের মাধ্যমে অনেকেই এখন ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করছে। ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার তেমন কোন আহামরি বিষয় না। আমরা অনেকে আছি ভাবি ঠিক কিন্তু বাস্তবে তা করি না। তো এমনই বিষয় হচ্ছে ফেসবুক পেজে কনটেন্ট পাবলিশ করে ইনকাম করা যায় এটা আমরা ঠিকই ভাবি এবং সবার মুখে শুনেও থাকি।
কিন্তু এটি প্র্যাকটিক্যালি করতে কি কি প্রয়োজন কি কি করতে হবে এগুলো নিয়ে আমরা চর্চা করি না। তো আমরা যদি এগুলো একটু বেশি ঘাঁটাঘাটি করি এবং আমাদের যদি ইচ্ছা থাকে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার। তাহলে অবশ্যই আমরা পারবো। তো কিভাবে ফেসবুক পেজ থেকে আমরা টাকা ইনকাম করব তো চলুন সে বিষয়ে আগে ক্লিয়ার হই।
প্রথমে আমাদের একটা পেজ খুলতে হবে সঠিক প্রসেসে একটা সুন্দরভাবে ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবে। তারপর আমাদের সেকেন্ড স্টেপে ফেসবুক পেজ টা কে সুন্দরভাবে এডিট মডিফাই করতে হবে। এডিট মডিফাই বলতে আমাদের নাম প্রোফাইল পিকচার এবং কভার ফটো সেটিংসে অনেক রকমের কাজ থাকে এগুলো সব কাজ সম্পন্ন করতে হবে।
তো কিভাবে আমরা এই ফেসবুক পেজ খুলবো এবং কিভাবে আমরা ফেসবুক পেজের সম্পূর্ণ পুরোটাই কমপ্লিট করব সব বিষয়ে আমরা আরো একটি আর্টিকেলে তুলে ধরব ইনশাআল্লাহ। তার আগে আমরা আর একটু জেনে নেই যে ফেসবুক পেজ খোলার পর আমাদের ইনকাম হবে কিভাবে? ধরুন আমাদের ফেসবুক পেজ খোলা হয়ে গিয়েছে।
এখন আমাদের যা করতে হবে সেটি হচ্ছে আমাদের যে কোন একটি টপিক নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতে হবে কনটেন্ট মানে কি? মানে হচ্ছে যে ভিডিও যে ভিডিও আমাদের পেজে আপলোড করে সেই ভিডিও থেকে আমরা প্রতিনিয়ত টাকা ইনকাম করব ফেসবুক পেজ থেকে। তো এখন প্রশ্ন আসতে পারে আপনারা বলতে পারেন যে আমি কি বিষয়ে ভিডিও তৈরি করব?
আসলে আমি পারবো কিনা? এগুলো আপনাদের মত অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে? তো আপনাদের আমি একটা কথাই বলবো সেটি হচ্ছে এগুলো প্রশ্ন আপনি যদি অন্য কাউকে বলেন সে কখনো আপনাকে সমাধান করে দিতে পারবে না। এগুলোর সমাধান আপনি নিজেই করতে পারবেন। কিভাবে করবেন? যেমন এখন আপনার প্রথম প্রশ্ন হচ্ছে যে আপনি কি বিষয়ে ভিডিও তৈরি করবেন?
বা কি বিষয়ে কনটেন্ট তৈরি করবেন? কন্টেন তৈরি করার জন্য আপনাকে রিসার্চ করতে হবে এবং ভাবতে হবে আপনি কোন বিষয়ে অভিজ্ঞ। এবং আপনি কি বিষয়ে বেশি পছন্দ করেন যে ওই বিষয় নিয়ে ভিডিও বানালে আপনার ভালো লাগবে এবং আপনি সেটিতে ভালো একটি LOOK দিতে পারবেন । আসলে বিষয়টি মনে হয় আপনাদের ক্লিয়ার হয়নি।
আমি এটাই বলতেছি যে ধরুন আপনি হাসাতে পছন্দ করেন তার জন্য আপনাকে ফানি ভিডিও করতে হবে। কিংবা ধরুন আপনি রান্না করতে পছন্দ করেন তাহলে আপনি রান্নার ভিডিও তৈরি করে facebook পেজে আপলোড করতে পারেন। এরকম অনেক টপিক রয়েছে যেগুলো আপনি নিজে নিজেই ভেবে দেখবেন এবং নিজে নিজেই রিসার্চ করবেন যে আপনি কোন বিষয়ে ভালো পারবেন।
এইভাবে আপনি ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তো আপনারা যদি চান যে আমরা ফেসবুক পেজ কিভাবে তৈরি করবেন এবং প্রফেশনালি লুক দিবেন ফেসবুক পেজে এগুলো কিভাবে করবেন এগুলো যদি জানতে চান । এবং আমাদের থেকে যদি আপনারা শিখে নিতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করবেন।
বা আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ দেওয়া আছে সেখানে যোগাযোগ করবেন তাহলে অবশ্যই আমরা সেই বিষয়ে কনটেন্ট লিখে দেবো ইনশাল্লাহ।
ফেসবুকে ১৫ সেকেন্ডের রিলস তৈরি করে টাকা ইনকাম
ফেসবুক রিলস হচ্ছে একটি জনপ্রিয় টপিক। ফেসবুক রিলস সম্পর্কে জানেনা এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই কঠিন। সাত বছরের ছোট বাচ্চারাও জানে ফেসবুক রিলস কি? আবার অনেক বড় বড় মানুষ রয়েছে যারা এখনো সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভালোভাবে জানে না। ফেসবুক রিলস এমন একটি ট্রেনডিং টপিক, যেই রিলস তৈরি করে আপনি ঘরে বসে অনায়াসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
কি অবাক হচ্ছেন? হ্যাঁ অবাক হওয়ারই কথা। তবে আজকে আপনাদের বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করে বুঝিয়ে দেব যে কিভাবে আপনি রিলস তৈরি করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করবেন। আপনি কিভাবে ফেসবুক রিলস থেকে টাকা ইনকাম করবেন এটি জানার পূর্বে আপনাকে প্রথমত জানতে হবে আসলে ফেসবুক রিলস টা কি?
আরো পড়ুন ঃ রিলস ভিডিও কি ও কিভাবে রিলস বানিয়ে ইনকাম করব
ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে না বলে আপনাদের সহজ ভাষায় বলি, রিলস মানে হচ্ছে শর্ট ভিডিও, মানে একদম ছোট ছোট ভিডিও যেমন ধরুন টিক টক রয়েছে আবার ইউটিউবে শর্ট ভিডিও রয়েছে, ইউটিউব এর ভিডিওগুলোকে শর্ট ভিডিও বলা হয়, এবং tiktok এর ভিডিও গুলোকে টিক টক ভিডিও বলা হয়। এমন ভাবেই ফেসবুক শর্ট ভিডিওর নাম দিয়েছে রিলস ভিডিও।
যদি সংক্ষিপ্ত আকারে বলি তাহলে ছোট ছোট ভিডিওগুলোকেই রিলস ভিডিও বলা হয়। ফেসবুক ভিডিও থেকে রিলস ভিডিও বেশি ভাইরাল হয় যার কারণে ফেসবুক রিলস তৈরি করে দ্রুত সময়ের মধ্যে আর্নিং করা যায়। এখন মেন কথা হচ্ছে যে ফেসবুক রিলস ভিডিও কিভাবে বানাবেন? ফেসবুক রিলস ভিডিও বানানো খুবই ইজি এবং খুবই সহজ।
তবে একদিক দিয়ে আপনাদের কাছে বিষয়টি কঠিন লাগতে পারে তার কারণ হচ্ছে, ফেসবুকে রিলস ভিডিও তৈরি করতে হলে কারো কপি করে ভিডিও আপলোড করা যাবে না। ভিডিওটি আপনার নিজের তৈরি করা ভিডিও হতে হবে। যেমন ধরুন আপনি রান্না ভালো পারেন তাহলে আপনি রান্না বিষয়ে ভিডিও তৈরি করতে পারবেন, এবং আপনি মানুষকে হাসাতে পারেন,
তাহলে আপনি ফানি ভিডিও তৈরি করতে পারেন, এরকম অনেক কিছু টপিক রয়েছে আপনি যেই টপিকে অভিজ্ঞ সেই টপিক নিয়ে ছোট ছোট রিলস ভিডিও তৈরি করে ফেসবুকে আপলোড দিতে পারবেন। আপনার কনটেন্ট যদি ১০০% আপনার তৈরি করা হয়ে থাকে তাহলে কোন টেনশন নেই ইনশাআল্লাহ আপনার ইনকাম খুবই দ্রুত শুরু হয়ে যাবে।
ফেসবুক রিলস তৈরি করার জন্য মোবাইল ফোন বা আপনার যদি ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ থেকে থাকে, তাহলে আপনি এডিটিং অ্যাপস বা এডিটিং সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ভিডিও এডিট করে আপনি ফেসবুক রিলস তৈরি করে আপলোড দিতে পারবেন। আপনার এডিটিং যত ভালো হবে ভিডিওর Look টা ও সুন্দর হবে এবং ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
সব সময় চেষ্টা করবেন আপনার অডিয়েন্স দের আকর্ষিত করে তোলার। যেন আপনার কনটেন্ট দেখে তাদের ভালো লাগে। এইভাবে যদি আপনি কাজ করতে পারেন তাহলে ইনশাল্লাহ আপনি ফেসবুক রিলস তৈরি করেই সফলতা পাবেন। এখন ফেসবুক রিলস সম্পর্কে আরো যদি বিস্তারিত জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানাবেন ।
এবং যদি আপনার কোথাও বুঝতে সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে কমেন্ট করতে পারেন অথবা আমাদের হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করতে পারেন আমরা সুন্দর করে বুঝিয়ে দেবো ইনশাল্লাহ।
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা ইনকাম
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস হচ্ছে এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার নিজের প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনার একটি ফোন রয়েছে আপনি কোথায় সেল করবেন ভেবে পাচ্ছেন না, সে ক্ষেত্রে ফেসবুক মার্কেটপ্লেস হচ্ছে বেস্ট, ফেসবুক মার্কেট প্লেসে গিয়ে আপনি আপনার ফোনের বিস্তারিত ডিটেলস ভালোভাবে দিয়ে আপনি কত দাম নেবেন।
এভাবে সেখানে উল্লেখ করে দিতে হবে। দেওয়ার পর সেই আপনার প্রোডাক্ট দেখে অনেকে মেসেজ করবে আপনার লোকেশন জানতে চাইবে। আপনার সঙ্গে কথা বলে আপনার প্রোডাক্ট এর দাম দর করে নিবে। তারপর কথা বলে যদি হ্যাঁ আপনার তার সঙ্গে খাপে খাপ হয়ে যায় যে সে যে দাম বলেছে আপনি সেই দামে দিতে চাচ্ছেন।
তাহলে তার কাছে আপনি প্রোডাক্টটি সেল দিয়ে দিতে পারবেন এমনকি আপনি সেই প্রোডাক্ট কুরিয়ার করে পাঠিয়ে দিতে পারবেন। আমি তো জাস্ট মোবাইল ফোন দিয়ে বুঝালাম এরকম আপনার যে কোন প্রোডাক্ট সেল করে আপনি এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। ধরুন আপনি একটা বিজনেস রান করলেন সেই বিজনেসের যত প্রোডাক্ট রয়েছে।
সব প্রোডাক্ট আপনি মার্কেটপ্লেসে সেল করতে পারবেন। সেল বৃদ্ধি করানোর জন্য আপনার প্রোডাক্ট কে প্রমোট করতে হবে যার ক্ষেত্রে একটু টাকা খরচ হবে কিন্তু আপনার টাকা লস যাবে না তার থেকে বেশি লাভ হয়ে থাকবে ইনশাআল্লাহ। ফেসবুক মার্কেটপ্লেস নিয়ে আর বেশি কথা বাড়তে চাচ্ছি না। তো আপনাদের যদি ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে ইনকাম করার প্রবণতা থেকে থাকে।
তাহলে অবশ্যই আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ জিমেইল অথবা কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। তাহলে আমরা অবশ্যই ফেসবুক মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে একদম এ টু জেড বিস্তারিতভাবে আলোচনা করে আপনাদের বুঝিয়ে দেবো ইনশাল্লাহ।
যেকোনো পণ্যের মার্কেটিং করে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম
আমরা এর আগে যে টপিক নিয়ে আলোচনা করলাম সেটি হচ্ছে মার্কেট প্লেস থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করবো আমরা সে বিষয় নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করেছি। এখন মূল টপিক হচ্ছে যে, যে কোন পণ্যের মার্কেটিং করে আমরা ফেসবুক থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করব? এ বিষয়ে যাওয়ার পূর্বে আপনাদের আরো কিছু বিষয়ে ক্লিয়ার ধারণার দিব।
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকেও পণ্য বিক্রি করে সে পণ্যের মার্কেটিং করে টাকা আয় করা সম্ভব। যেকোনো পণ্যের প্রোডাক্টের ছবি তুলে নিয়ে এবং সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে একটু ডেসক্রিপশন লেখে মার্কেটপ্লেসে পোস্ট করলেই সেই প্রোডাক্ট মার্কেটপ্লেসে লিস্টিং হয়ে যায়। এটা ছিল জাস্ট মার্কেটপ্লেস থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন তার উপায়।
এখন আসি আমরা ফেসবুকেই পণ্যের মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করব? ফেসবুকে মার্কেটিং করার জন্য অনেক উপায় রয়েছে যেমনঃ ধরুন আপনি একটি প্রোডাক্ট সেল করতে চান সেই প্রোডাক্টের বিস্তারিত আপনি ফেসবুকের পোস্ট অপশনে লিখে পোস্টটিকে ফেসবুকে বুষ্ট মানে প্রমোট পেইড বিজ্ঞাপন চালিয়ে আপনি আপনার টার্গেটেড কাস্টমারের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন ।
যখন এই প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন আপনার টার্গেট কাস্টমারদের কাছে যাবে তখন কিন্তু আপনি যতগুলো কাস্টমার টার্গেট করেছেন সবগুলো এখানে নাও আসতে পারে সবগুলো প্রোডাক্ট নাও কিনতে পারে। এখান থেকে আপনার বেশ কিছু কাস্টমার আসবে ইনশাআল্লাহ। ধরুন আপনি 50000 মানুষকে টার্গেট করেছেন টার্গেট করে বিজ্ঞাপন রান করিয়েছেন।
এখান থেকে আপনার 30000 কাস্টমার আসবে আসবে এটা মাস্ট। আশা করি বোঝাতে পেরেছি। আমরা এই আর্টিকেলে শুধু এগুলো কাজ সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করছি। এবং এই কাজগুলো কি কিভাবে করবেন বিস্তারিত নিয়ে আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরব ইনশাল্লাহ।
আর আপনার যদি এখান থেকে কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হয়ে থাকে, বা ধরুন যে আপনার এগুলো বিষয়ে আরো জানার ইচ্ছে আছে, তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করবেন অথবা আমাদের হেল্প লাইনে মেসেজ করতে পারেন হোয়াটসঅ্যাপ এ।
কিভাবে ইউটিউব থেকে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করবেন
Youtube এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যে প্লাটফর্মে কনটেন্ট তৈরি করার মাধ্যমে নিজেকে সফল করে তোলা যায়। ইউটিউবে যদি আপনি রেগুলার কনটেন্ট পাবলিশ করেন এবং কনটেন্ট গুলো যদি ট্রেন্ডিং হয় আর কনটেন্টগুলো হতে হবে একদম প্রফেশনাল। যেমন ধরুন আপনি ফোন দিয়ে একটি ভিডিও করলেন সেই ভিডিওটাকে রুপ দিতে হলে এডিটিং এর দরকার।
তো এডিটিং করে আপনি ভিডিওতে প্রফেশনাল লুক দিতে পারবেন। একটি ভিডিও কে প্রফেশনাল লুক দিতে পারে একজন প্রফেশনাল ভিডিও এডিটর। তো প্রথমত আপনাকে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনার নিজস্ব একটি ব্র্যান্ডিং চ্যানেল তৈরি করতে হবে। একটি চ্যানেল কিভাবে তৈরি করবেন এবং একটি সাধারণ চ্যানেল থেকে ব্র্যান্ডিং চ্যানেলে কিভাবে রূপান্তরিত করবেন।
এবং পুরোপুরি চ্যানেলটাকে সাজিয়ে নিবেন কিভাবে এই সব কিছু নিয়ে আমাদের আরো একটি আর্টিকেল পাবলিশ করা আছে আরো পড়ুন সেকশন থেকে আপনি লিংকে ক্লিক করে পুরো আর্টিকেলটি দেখে আপনি নিজে নিজেই একটি চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন। প্রফেশনাল ভাবে চ্যানেলটি তৈরি করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
আরো পড়ুনঃ প্রফেশনালভাবে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
প্রিয় পাঠক আমি আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করতে চাচ্ছি সেটা হচ্ছে যে, অনেকেই বলে থাকেন যে অন্যের ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও পাবলিশ করে ইনকাম করা যায়। আসলেই কি যায়? এটা কতটা সত্য এবং কতটা যাচাইকৃত আপনারা কি একবারও ভেবে দেখেছেন। যেখানে ইউটিউবে একটা ভিডিও নিজে করে আপলোড দেওয়ার সময়।
যদি ইউটিউব থেকে জাস্ট একটা গান সিলেক্ট করে সেই গানটা ভিডিওতে সেট করে পাবলিশ করা হয় তখন ওই গানের উপর কপিরাইট আসে। তাহলে পাঠক আপনি একবার চিন্তা করে দেখুন আপনি যখন পুরো ভিডিও কপি করে আপনার চ্যানেলে ছাড়বেন তখন আপনার চ্যানেলে কি আসতে পারে? এই প্রশ্নটা শুধু আমার আপনাদের কাছে?
আরো পড়ুনঃ ইউটিউব থেকে আয় করার ৪টি পদ্ধতি
তাই সবসময় আমরা আর্টিকেলে বলে থাকি এগুলো বিষয়ে সতর্ক থাকুন এবং সঠিক তথ্য মেনে সঠিক উপায়ে কাজ করুন ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতে সফলতা আসবে। কখনো চেষ্টা করবেন না শর্টকাট ওয়েতে বড় হওয়ার। যখন আপনি শর্টকাট হয়ে খুঁজে কিছু করতে যাবেন তখন অল্পতেই ভেঙ্গে পড়বেন ঝরে যাবেন।
তো এ বিষয়ে অনেক কিছু বলে ফেললাম এখন আসি মূল টপিকে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে কিছু শর্ত মেনে চলতে হবে এবং এগুলো ইউটিউবের শর্তাবলী । তো চলুন নিচের অংশে আমরা দেখিনি শর্ত বলি গুলো:
- ইউটিউব থেকে মনিটাইজেশন নেওয়ার জন্য প্রথমত আপনার চ্যানেলে এক হাজার সাবস্ক্রাইবার পূরণ করতে হবে
- ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার পূরণ হয়ে গেলে তারপরে অংশে আপনার চ্যানেলে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে ওয়াচ টাইম মানে হচ্ছে ভিডিও ভিউজ টাইম
- এই দুইটা শর্ত পূরণ করতে পারলে আপনার চ্যানেলে আপনি মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন
- মূল শর্ত বলি হচ্ছে আপনার চ্যানেলে কোন কপিরাইট স্ট্রাইক বা কপিরাইট ক্লেম থাকা যাবে না এই সকল শর্ত বলি যদি আপনার চ্যানেলে ঠিকঠাকভাবে মেনে থেকে থাকে তাহলে আপনার চ্যানেল মনিটাইজেশনের এপ্লাই করার জন্য রেডি।
প্রিয় পাঠক আমরা এই অংশে আলোচনা করেছি ,ইউটিউব থেকে কিভাবে আয় করবেন এবং ইউটিউবে কি কি শর্তাবলী মেনে চলবেন এসব কিছু নিয়ে আশা করি আপনারা যদি ভালোভাবে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন অবশ্যই বুঝতে পারবেন এবং আমাদের দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন সঠিক নিয়মে একটি ইউটিউব চ্যানেল ধার করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
কিভাবে কনটেন্ট লিখে টাকা ইনকাম করবো
আমরা অনেকেই দেখি ইউটিউবে গুগলে বিভিন্ন অ্যাডভার্টাইজমেন্ট এর মাধ্যমে শো করানো হয় যে কনটেন্ট লিখে কিভাবে টাকা ইনকাম করব? আবার কেউ কেউ বলে থাকে কন্টেন্ট লিখে প্রতি মাসে ১০০০ ডলার ইনকাম করা যায় কিভাবে ? এরকম অনেক কিছু পোস্ট বা ভিডিও আকারে পাবলিশ করা থাকে ইউটিউবে ফেসবুকে।
আমরা যদি সেই পোস্ট বা ভিডিও প্লে করি তখন হাবিজাবি টপিক নিয়ে আলোচনা করে ভিডিও কিংবা পোস্ট শেষ করে দেয় আসল কথাটা শেয়ার করে না এবং ভালোভাবে বুঝিয়ে বলে না। তাদের পোস্টের রিঅ্যাকশন এবং ভিডিওতে রিঅ্যাকশন নেওয়ার জন্য ভিডিওতে ভিউজ নেয়ার জন্য সেই কন্টেন্ট গুলো লিখে থাকে এবং ভিডিও বানিয়ে থাকে পোস্ট লিখে থাকে।
তো আপনি যদি কন্টেন্ট লিখে ইনকাম করতে চান এবং আপনি যদি একটি সঠিক তথ্য পাওয়ার আশায় থেকে থাকেন তাহলে পাঠক আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন এবং সঠিক আর্টিকেলে প্রবেশ করেছেন। আজকে আমরা আপনাকে কনটেন্ট লিখে কিভাবে ইনকাম করবেন এর সকল বিষয় আপনাকে খুঁটিনাটি এ টু জেড সবকিছু বুঝিয়ে দেবো ইনশাল্লাহ।
আপনি শুধু ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি করতে থাকুন এবং মনোযোগ সহকারে বুঝুন। তো প্রিয় পাঠক আমরা অনেকেই আছি কনটেন্ট মানে কি বুঝিনা চলুন আগে কনটেন্ট মানে কি এটা বুঝিয়ে বলি - কনটেন্ট মানে হচ্ছে পোস্ট, ভিডিও এইগুলা যেমন ধরুন ইউটিউবের ভিডিওকে বলা হয় ভিডিও কনটেন্ট, ফেসবুকের পোস্ট কে বলা হয় ফেসবুক কন্টেন্ট।
বা ফেসবুকের ভিডিও কেউ বলা হয় ফেসবুক ভিডিও কনটেন্ট, শুধু কি ফেসবুক আর ইউটিউব এর কন্টেন্ট রয়েছে আর কোন কনটেন্ট নাই? হ্যাঁ অবশ্যই আছে ইউটিউব ফেসবুক থেকে সবথেকে বড় জায়গা হচ্ছে গুগল, গুগলের কন্টেন্ট নিয়ে এতক্ষন আমরা আলোচনা করিনি, এখন আপনাদের বুঝিয়ে বলব গুগলের কন্টেন সম্পর্কে।
এতক্ষণ শুধু বলে এসেছি যে কন্টেন্ট লিখে কিভাবে ইনকাম করবেন এবং এর ফেক নিউজ যারা শেয়ার করে তাদের সম্পর্কে বলে এসেছি। এখন শেয়ার করব সঠিক নিয়মে আপনি কিভাবে কনটেন্ট লিখে আয় করবেন সেটি হচ্ছে গুগল থেকে। তো চলুন শুরু করা যাক গুগলে কিভাবে কনটেন্ট লিখে আমরা প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করব ।
-এখানে শুধু হাজার হাজার ডলারের কথা শুনে অবাক হওয়ার কিছুই নেই এখানে যেমন ডলারের সংখ্যা রয়েছে অনেক বেশি তেমন পরিশ্রমও করতে হবে অনেক বেশি। পরিশ্রম ছাড়া আপনি কন্টেন্ট লিখে কখনো সফলতা অর্জন করতে পারবেন না। তো গুগলে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট লেখা হয়ে থাকে যেমন ইংরেজি বাংলা উর্দু পাকিস্তান হিন্দি ইত্যাদি যত রকমের ল্যাংগুয়েজ রয়েছে।
সব ল্যাঙ্গুয়েজে কনটেন্ট লেখা হয়ে থাকে। তো আপনি যদি বাংলার এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনি বাংলা কন্টেন্ট লিখতে পারবেন। যারা কনটেন্ট লেখে তাদেরকে বলা হয় কনটেন্ট রাইটার বা আর্টিকেল রাইটার। তো কন্টেন্ট বা আর্টিকেল রাইটিং করার জন্য আপনার অবশ্যই একটা ওয়েবসাইট থাকতে হবে। সেই ওয়েবসাইটের ডোমেইনের প্রয়োজন এবং ডোমেইন কিনতে হয়।
বেশি কিছু খরচ হবে না আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং করে বা কনটেন্ট রাইটিং করে জীবনে সফলতা অর্জন করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমত সামান্য কিছু খরচ করতে হবে বাধ্যতামূলক। এতক্ষণে আমরা আপনাকে বললাম একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে হ্যাঁ আমাদের নিচে দেওয়া থাকবে ওয়েবসাইট কি এবং ওয়েবসাইটের সকল বিষয়ে আলোচনা করা থাকবে।
আপনি নিচের লিংকে ক্লিক করে ওয়েবসাইট কি এ সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা নিয়ে আসতে পারবেন। তারপর আসি ডোমেইন আমরা উপরে লিংক প্রোভাইড করে দিব ডোমেইন কি এ বিষয়ে আপনি ভালোভাবে ধারণা নিয়ে আসতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। আপনার যদি ডোমেইন এবং ওয়েবসাইট সম্পর্কে ধারণা নেওয়া হয়ে থাকে তাহলে আপনি পরবর্তী অংশ থেকে পড়া শুরু করে দিন।
আপনার যখন একটা ওয়েবসাইট দাঁড় করানো হয়ে যাবে তখন আপনি রেগুলার কনটেন্ট লিখতে থাকবেন কেমন কনটেন্ট লিখবেন? যেমন ধরুন আপনি ওষুধ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ যেকোন ঔষধের উপকার এবং অপকার কি এগুলো বিষয়ে লিখতে পারবেন তারপর ধরুন আপনি টেকনোলজি বিষয়ে এক্সপার্ট তাহলে আপনি টেকনোলজি বিষয়ে আর্টিকেল কনটেন্ট লিখতে পারবেন।
কিংবা ধরুন আপনি রান্না ভালবাসেন আপনি সেই বিষয়ে রান্নার বিষয়ে লিখে কন্টেন পাবলিশ করতে পারেন। এভাবে আপনি প্রতিদিন নিয়মিত দুই থেকে তিনটা করে কন্টেন্ট পাবলিশ করবেন। আপনার ওয়েবসাইট আস্তে আস্তে রেঙ্কে চলে যাবে। তারপর গুগলের কিছু শর্তাবলি আছে যেমন ইউটিউবে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম প্রয়োজন হয়।
এরকম কিছু শর্তগুলি রয়েছে ওয়েবসাইট থেকে এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য। তো আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে শেয়ার করব কিভাবে আপনার এডসেন্স থেকে ইনকাম করবেন এবং ওয়েবসাইটে এডসেন্সের মাধ্যমে কিভাবে ইনকাম হয়ে থাকে কি কি শর্ত বলি দেওয়া থাকে সকল বিষয় নিয়ে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে আরও একটি কন্টেন্ট পাবলিশ করবো ইনশাল্লাহ।
আশা করি আপনার কনটেন্ট লেখা সম্পর্কে ধারণাটা ক্লিয়ার হয়েছে। কনটেন্ট লেখা সম্পর্কে যদি আপনার ধারণাটা ক্লিয়ার না হয়ে থাকে। তাহলে অবশ্যই আমাদের হোয়াটসঅ্যাপে অথবা হেল্পলাইন ইমেইল দেওয়া আছে। হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার দেওয়া আছে আপনার সেখানে যোগাযোগ করতে পারেন আমরা আপনাকে আরো সুন্দর করে বুঝিয়ে দেবো ইনশাল্লাহ।
কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করবো
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মানে হচ্ছে যে ডিজিটাল মাধ্যমে যেমন ফেসবুকের মাধ্যমে কোন কোম্পানির পণ্য আপনি যদি সেল করে দেন আপনি যে সেল করে দিচ্ছেন সেটি হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এবং আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করছেন মানেই হচ্ছে যে আপনি একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার। কোন কোম্পানি যদি আপনাকে কোন প্রোডাক্ট দেয়।
তাদের কোম্পানির পণ্য দিয়ে বলে এটি আপনি মার্কেটিং করুন এবং এটির সেল বৃদ্ধি করুন। আপনি মার্কেটিং করবেন এবং আপনি তাদের পণ্য সেল করবেন আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করছেন তার বিনিময়ে আপনাকে তারা টাকা পে করবে।সংক্ষেপে বলতে গেলে ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে কোন কোম্পানির জিনিস বিক্রি করা এবং প্রচার করাকেই বলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বা ফেসবুক মার্কেটিং।
প্রফেশনাল ভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম
আমরা অনেকেই এখন এই ফ্রিল্যান্সিং নামক শব্দটির সাথে বেশ পরিচিত। আমরা ফ্রিল্যান্সিং মানে এখন শুধু বুঝি যে টাকা ইনকাম করা সেটি অনলাইনের মাধ্যমে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা যে ফ্রিল্যান্সিং কি? এবং প্রফেশনালি ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করে। চিন্তার কোন কারণ নেই আজকে আমরা এই আর্টিকেলে প্রফেশনাল ভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন?
সমস্ত কিছু নিয়ে আলোচনা করে আপনাদের বুঝিয়ে দেবো ইনশাআল্লাহ। আমরা এখন অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং শব্দটির সাথে বেশ পরিচিত। প্রথমে যদি বলতে চাই ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার একটি মাধ্যম এবং একটি মুক্ত পেশা। ঘরে বসে এটি ইন্টারনেট ব্যবহার করে করা যায়।
তবে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করাটা আপনি যতটা সহজ মনে করছেন ততটাও সহজ না। আবার হ্যাঁ আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সম্পূর্ণ ভালোভাবে শিখে যান তখন আপনার কাছে ফ্রিল্যান্সিং অনেক ইজি এবং অনেক সহজ মনে হবে। ফ্রিল্যান্সিং শুরুর পূর্বে সবার কাছে ফ্রিল্যান্সিং টা কঠিন মনে হয়। যখন কাজটা শিখা হয়ে যায় তখন সবথেকে ইজি মনে হয়।
ফ্রিল্যান্সিংকে এক ধরনের স্বাধীন পেশা হিসেবে ধরা যায় এবং এটাকে সবাই স্বাধীন পেশা হিসেবেই চিনে। তবে আমার কথা হচ্ছে এটা স্বাধীন পেশা না আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিংয়ের গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করবেন তখন আপনার একটা ক্লায়েন্ট থাকবে। আমি জাস্ট একটা ক্লায়েন্ট দিয়ে উদাহরণ দিচ্ছি, যারা মূলত গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ শিখে থাকে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে।
তাদের অনেক হার্ডওয়ার্ক করতে হয় এবং প্রতিটা কাজই কঠিন এবং হার্ডওয়ার্ক করতে হয়। হার্ড ওয়ার্ক না করলে আপনি ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারবেন না ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে। গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে যখন আপনি কাজ করবেন তখন যেই ক্লাইন্ট আপনাকে কাজ দিবে।
বাইরের দেশ থেকে সে ক্লায়েন্টের কিন্তু অনেক কাজ থাকে একটা ক্লায়েন্টের কাজ করতে আপনার সময় লেগে যাবে দুই থেকে তিন দিন। অথবা কোন কোন কাজ আছে দুই তিন ঘন্টার মধ্যেও হয়ে যায়। সেগুলো একেবারে সিম্পল কাজ আবার কিছু কিছু কাজ রয়েছে সাত দিনেও কমপ্লিট হয় না। আপনি যদি সময়ের মধ্যে কাজ জমা দিতে না পারেন।
তখন আপনার ক্লাইন্ট আপনাকে নেগেটিভ রিভিউ দিবেন যার ফলে আপনার মার্কেটপ্লেসের অ্যাকাউন্ট নষ্ট হয়ে যাবে। যে অ্যাকাউন্ট দিয়ে আপনি কিছু করতে পারবেন না ভবিষ্যতে মার্কেটপ্লেস কি? ফাইবার মার্কেটপ্লেস কি ?
এবং কোন মার্কেটপ্লেস ভালো উপরের আরও পড়ুন সেকশন থেকে আরও একটি আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ে আসবেন তাহলে মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা ক্লিয়ার হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
কিভাবে ২৪০ টাকা ফ্রী বিকাশ পেমেন্ট নিবেন সঠিক তথ্য
প্রিয় পাঠক, আমরা সব সময় আমাদের ওয়েব সাইটের সঠিক তথ্য শেয়ার করে থাকে এবং আমরা চেষ্টা করি যেন আমাদের থেকে আমাদের অডিয়েন্সটা ভালো কিছু যেন অর্জন করতে পারে ভালো কিছু শিখতে পারে। আমরা গাইডলাইন শেয়ার করি । তাই আপনাদের একটি বিষয়ে সতর্ক করে দেই সেটি হচ্ছে যে যদি কখনো ইউটিউব ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম এককথায় সোশ্যাল মিডিয়া।
যেখানেই থাকুন না কেন স্কুলিং করতে করতে যদি এরকম কোন পোস্ট চলে আসে বা ইউটিউবে ভিডিও চলে আসে যে থাম্বেল এ লেখা থাকে ২৪০ টাকা ফ্রি বিকাশে পেমেন্ট নিয়ে নিন বা ফেসবুকে পোস্ট করে থাকে এভাবে যে ইনস্ট্যান্ট ২৪০ টাকা ফ্রিতে বিকাশে নিয়ে নিন। এরকম যদি কোন পোস্ট বা ভিডিও পেয়ে থাকেন সঙ্গে সঙ্গে এড়িয়ে যাবেন।
কারণ যারা এগুলো পোস্ট বা ভিডিও বানিয়ে থাকে তারা ভিউ এবং রিয়াকশন নেওয়ার জন্য এগুলো ভিডিও তৈরি করে থাকে। যেমন ধরুন ভিডিও তৈরি করে থাকে একটা ফেক ইনফরমেশন নিয়ে সেখানে কিন্তু অনেকে আকৃষ্ট হয়ে ভিডিওটা প্লে করে। ভিডিওর লাস্ট এ গিয়ে হয় কি? ? কোন কিছুই শিখতে পারলেন না এবং ২৪০ টাকা ও পেলেন না।
তখন আপনার মনে কি হবে অবশ্যই আপনি তাকে কমেন্টে বাজে কিছু বলবেন বা তাকে অপমান জনিত কথা বলবেন। একটা কথা মাথায় রাখবেন আপনি যদি ইউটিউব প্লাটফর্ম এর কারো চ্যানেলের ভিডিও দেখার পর তার ভিডিও খারাপ লাগে। তার কমেন্টে গিয়ে আপনি যদি বাজে কিছু বলেন তাও তার কোন ক্ষতি হবে না।
কারণ ইউটিউব প্লাটফর্ম দেখে যে এখানে কমেন্ট কত আসছে লাইক কত আসছে ডিজ লাইক কত আসছে। যদি আপনার যাচাই করতে ইচ্ছে হয় তাহলে আপনি সেই ভিডিও প্লে করার সঙ্গে সঙ্গে আপনি কমেন্ট চেক করবেন আপনি একটা দুইটা কমেন্ট দেখে ভিডিও পুনরায় দেখবেন না আপনি স্ক্রলিং করে আরো কমেন্ট চেক করবেন।
আপনার মত অনেকেই ভিডিও প্লে করে বোকার মত পুরো ভিডিও দেখেছে এবং লাস্টে গিয়ে তাদের একটাই উপায় সেটি হচ্ছে তাকে কমেন্টে খারাপ কিছু একটা বলা এটা ছাড়া কোন উপায় নেই। তাই আমাদের সাজেশন থাকবে গাইডলাইন থাকবে আপনি যখনই এরকম কনটেন্ট পাবেন তখন আগে কমেন্ট চেক করবেন।
আশা করি বিষয়টি বুঝাতে পেরেছি, যদি ভালোভাবে বুঝতে নাও পেরে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের হেল্পলাইনে যোগাযোগ করবেন আমরা আপনাকে আরো সুন্দর করে বুঝিয়ে দেবো ইনশাআল্লাহ।
ফ্রি টাকা ইনকাম নগদে পেমেন্ট সঠিক তথ্য
প্রিয় পাঠক আমরা কখনো ই আমাদের পাঠকদের ভুয়া ইনফরমেশন শেয়ার করি না আমরা যা শেয়ার করি সঠিক এবং ১০০% যাচাইকৃত। আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের পাঠকদের ভালো কিছু শেখানোর জন্য এবং আমরা চাই যেন আমাদের পাঠক আমাদের থেকে ভালো কিছু পেয়ে থাকে। তো মূল কথা হচ্ছে ফ্রি টাকা ইনকাম এবং নগদে পেমেন্ট।
এরকম অনেক পোস্ট পাওয়া যায় ইউটিউবে ফেসবুকে। তো আপনি কি করবেন এগুলো পোস্ট যদি আপনার সামনে আসে তখন আপনি এগুলো পোস্ট এড়িয়ে চলবেন নাকি পোস্টটি ভালো হয়ে পড়ে এবং ভিডিওটি প্লে করে পুরোটা দেখবেন তারপর দেখে টাইম ওয়েস্ট করবেন কোনটা? হ্যাঁ অনেক সময় অনেক কন্টেন্ট ক্রিকেটার রয়েছে যারা সঠিক ইনফরমেশন দিয়ে থাকে।
তবে সেগুলো সাইটে ডিপোজিট করতে হয়। ধরুন আপনি ৩০০ টাকা ডিপোজিট করলেন এবং তার মাধ্যমে কিছু টাস্ক রয়েছে যেমন অ্যাড দেখার টাস্ক । তো ৩০০ টাকার ডিপোজিট করলে আপনি প্রতিদিন একটি করে অ্যাড দেখতে পারবেন সেই অ্যাড দেখার জন্য আপনাকে প্রতিদিন ২০ টাকা করে দেয়া হবে এরকম অনেক ধরনের ইনকাম রিলেটেড সাইট হয়েছে।
যেগুলো কয়েকদিন চলার পর স্ক্যাম করে। তো এভাবে আপনি না হলেও পাঁচ সাতদিন অ্যাড দেখে ইনকাম করতে পারবেন যদি আপনি সাত দিনই অ্যাড দেখেন তাহলে ৭ দিনে যদি প্রতিদিন ২০ টাকা করে দেয় একটা এড দেখার এখানে হিসাব করে দেখুন ৭ X ২০ = ১৪০ টাকা তাহলে সাতদিনে ১৪০ টাকা হয়। আর বাকি টাকা তারা স্ক্যামিং করে নিয়ে উধাও হয়ে যায়।
এজন্য আমরা সবসময় আপনাদের বলি এরকম ইনকামের কথা বললে আপনারা সঙ্গে সঙ্গে এড়িয়ে যাবেন। আবার অনেকেই ইউটিউবে ফেসবুকে স্পন্সর করে স্পন্সর করে করে এরকম ডিপোজিট করে ইনকাম করার সাইট নিয়ে আসে ওই সেই গুলো ওয়েব সাইটেও স্ক্যাম করে চলে যায় একসময়।
সতর্ক থাকুন সাবধানে থাকুন এবং সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করুন এবং সঠিক নিয়মে প্রফেশনাল ভাবে স্কিল অর্জন করে দক্ষতা অর্জন করে ইনকাম করার চেষ্টা করুন তাহলে ইনশাআল্লাহ ভালো হবে ইনকাম করতে পারবেন আশা করি।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয় ছিলো ১০০% যাচাইকৃত ফ্রি টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে ? এগুলো টপিক নিয়ে আজকের আর্টিকেল Make করা হয়েছে। আশা করি আপনি যদি আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন।
তাহলে অবশ্যই আপনি এগুলো বিষয়ে জেনে ও বুঝে গেছেন ইনশাআল্লাহ। আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত ইনফরমেটিভ বিষয় নিয়ে আর্টিকেল প্রকাশ করা হয় SO নতুন কিছু জানতে ও শিখার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট এ প্রতিনিয়ত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url