ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে - ফ্রিল্যান্সিং শেখার পদ্ধতি

প্রিয় পাঠক, ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনি কি নতুন? তাহলে আজকে আর্টিকেলটি আপনার জন্যই, অনেকেই জানেনা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কি কি প্রয়োজন এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে। ফ্রিল্যান্সিং শিখার পদ্ধতি এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখবে তার সঠিক নির্দেশনা পাচ্ছে না।
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে -  ফ্রিল্যান্সিং শেখার পদ্ধতি
অনেকেই এমন সমস্যায় পড়ে থাকেন। তো পাঠক আজকে আপনারা জানতে পারবেন আমাদের আর্টিকেল থেকে সব কিছু এ টু জেড। আর কোন চিন্তা নেই আজকের আর্টিকেল যদি আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে সঠিক গাইডলাইন এবং ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সব ধারণা ক্লিয়ার হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো সঠিক দিক নির্দেশনা

ধরুন আপনি একজন নতুন, ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে কিছুই জানেন না ! আপনি নতুন অবস্থায় যে কাজটি করবেন তার মধ্যে প্রথম কাজ হচ্ছে আপনাকে জানতে হবে, ফ্রিল্যান্সিং কি? এবং এই ফ্রিল্যান্সিং খায় না মাথায় দেয় এগুলো সম্পর্কে এ টু জেড সবকিছু জানতে হবে আপনাকে। ধরে নিন আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের এ টু জেড সবকিছু জানলেন এখন প্রশ্ন হচ্ছে।

কিভাবে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন? ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য প্রথমত আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তার মধ্যে এক নম্বর কাজ হচ্ছে আপনাকে রিসার্চ করতে হবে যে আপনি কোন বিষয়টি নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাচ্ছেন। এবং কোন বিষয়ের উপর আপনি দক্ষতা অর্জন করতে চাচ্ছেন। সেই বিষয়টি নিয়ে আপনাকে ইউটিউব গুগলে খুঁজতে হবে রিসার্চ করতে হবে।

ধরুন আপনি রিসার্চ করলেন আপনি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে হলে আপনাকে প্রথমত যে কোন একটি সেক্টর নির্বাচন করতে হবে তার মধ্যে হচ্ছে লোগো ডিজাইন, বা ইউ আই ইউ এক্স ডিজাইন যেকোনো একটি ডিজাইন নিয়ে আপনি দক্ষতা অর্জন করলেন। এরপর হচ্ছে আপনি যদি শুধু বেসিক কাজ জানেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনি টিকতে পারবেন না।
তার জন্য আপনাকে যেকোনো একটি ক্যাটাগরি বেছে নিয়ে সেই ক্যাটাগরির উপর ভালো হবে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। শুধু ভালোভাবেই না একেবারে প্রফেশনাল ভাবে কাজটি শিখতে হবে। আপনি যদি ভালোভাবে কাজ না শিখেন তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ে ঝরে পড়ে যাবেন। ফ্রিল্যান্সিং দিন দিন এমন একটি পর্যায়ে চলে যাচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কম্পিটিটর অনেক।

এই কম্পিটিটারদের সঙ্গে লড়তে হলে আপনাকে ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করে কাজে নামতে হবে তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের সফলতা অর্জন করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর টা নির্বাচন করতে অনেক কঠিন হয়ে যায় তারা দিক-নির্দেশনা পায়না সঠিক গাইডলাইন পায়না যে কিভাবে তারা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবে।

তো আজকে আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের পুরোপুরি গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করছি ইনশাল্লাহ। আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে করবেন তাহলে এই সবকিছু বুঝতে পারবেন।

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ও নতুনরা কিভাবে শুরু করবে

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার রাস্তাটা একটু (Difficult) কঠিন হয়। প্রথমত নতুনরা সঠিক গাইডলাইন পায়না । ফ্রিল্যান্সিং কি বা কেন এসব বিষয়ে হালকা-পাতলা জানলেও কিভাবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রাটা শুরু করবে সে বিষয়ে তারা অস্পষ্ট। কোন এক নতুন মানুষ যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই এবং ফ্রিল্যান্সিং করে নিজের ভবিষ্যৎ দাঁড় করাতে চায়।

তাকে সর্বপ্রথম ভাবতে হবে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারব? এই বিষয়ে অনেক ধারণা নিতে হবে জ্ঞান অর্জন করতে হবে ইন্টারনেটে রিসার্চ করতে হবে। যখন এগুলো বিষয় নিয়ে আপনি পুরোপুরিভাবে জানতে পারবেন। তখন ইনশাআল্লাহ ফ্রিল্যান্সিং এর সব কিছু বিষয় নিয়ে আপনার বেসিক ধারণাগুলো ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
এখন কথা হচ্ছে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের বেসিক কনসেপ্ট গুলো জানার পর। আপনার একটা সঠিক এবং প্রপার গাইড লাইনের প্রয়োজন দরকার। সেই সঠিক ও প্রপার গাইডলাইন না পাওয়ার ফলে হাজার হাজার মানুষ ফ্রিল্যান্সিংয়ের রাস্তায় আসতে পারেনি। তারা ঝরে পড়ে গিয়েছে আসলে আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং করতে যাবেন বা ফ্রিল্যান্সিং করে নিজের ক্যারিয়ার দাঁড় করাতে চাইবেন।

তখন একটা বিষয় মাথায় রাখবেন একটা সঠিক গাইডলাইন কিভাবে পাব। সঠিক গাইডলাইন যদি আপনি পেয়ে যান তাহলে ইনশাআল্লাহ ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি ভালো কিছু করতে পারবেন। আর যদি আপনি গাইডলাইন না পান তাহলে আপনার কাজ শিখাটাই হবে সেই কাজ কোন কাজে আসবে না। শুধু স্কিল ডেভলপ করা হবে। 
তাই সর্বপ্রথম আপনার দক্ষতা এবং ট্যালেন্টের আগ্রহগুলো নিজে নিজেই বোঝার চেষ্টা করুন। আপনি কি বিষয়ে এবং কোন কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করতে চাচ্ছেন এবং কোন কাজ বেশি চর্চা করবেন। এগুলো বিষয় নিয়ে ধারণা ক্লিয়ার করার জন্য আপনি YouTube এবং Google এর সাহায্য নিতে পারেন। গুগল এবং ইউটিউব থেকে আপনি সুন্দর ভাবে।

আপনার বেসিক কনসেপ্টগুলো ক্লিয়ার করে নিতে পারবেন কোন সমস্যা হবে না। আপনি যদি একজন নতুন হয়ে থাকেন তাহলে ইন্টারনেট এবং google ঘেঁটে ঘেঁটে রিসার্চ করা অনেক কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে। যাদের কেউ থাকে না গাইডলাইন দেওয়ার মতো কেউ থাকেনা। তাদের পক্ষে আরও কঠিন হয়ে যায় এই ফ্রিল্যান্সিং এর শুরুর পথটি। 

তাই আমি আপনাদের সাজেশন করবো আপনি যদি একজন নতুন হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই চেষ্টা করবেন একজন ভালো প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার খুঁজতে। আর যদি আপনি আপনার হাতে কোন প্রফেশনাল ভালো ফ্রিল্যান্সার না পেয়ে থাকেন তাহলে। অনলাইনে রিসার্চ করবেন ভালো একটি ফ্রিল্যান্সিং শেখার প্রতিষ্ঠান কোথায় এবং সেই প্রতিষ্ঠানের ফিডব্যাক দেখবেন।
প্রিভিয়াস স্টুডেন্ট দেখবেন তাদের কাছ থেকে শুনবেন যে তাদের আইডি ইনস্টিটিউট কেমন এবং ওই প্রতিষ্ঠান থেকে কতজন ব্যক্তি সাকসেস হয়েছে এবং তাদের ইনকাম কতখানি। এইসব গুলো বিষয়ে যদি আপনি দেখে নেন এবং আপনার কাছে যদি ভালো লাগে। তাহলে আপনি কোন চিন্তা ছাড়াই ওই প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে যেতে পারেন।

আপনি ভর্তি হওয়ার পর প্রতিষ্ঠান থেকেই মেন্টরা আপনাকে গাইডলাইন করবে এবং ভালোভাবে কাজ শিখিয়ে দিবে ইনশাল্লাহ। তাই আমার সাজেস্ট থাকবে প্রথমত আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন তাহলে ইন্টারনেটে রিসার্চ করবেন ভালো প্রতিষ্ঠান কোনটি।

এবং আপনার হাতে যদি ভালো ফ্রিল্যান্সার এবং প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার থেকে থাকে তাহলে তো কোন কথাই নেই তার হাত ধরে আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত সময় লাগে ও কত টাকা লাগে

ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য কত টাকা লাগবে এবং কত সময় এর প্রয়োজন। এটি বুঝতে হলে আগে আপনাকে জানতে হবে যে আপনি কোন কাজটি শিখে ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন। এবং কোন কাজের উপর স্কিল ডেভলপ করতে চাচ্ছেন। ধরুন আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ফ্রিল্যান্সিং এর যাত্রা শুরু করবেন। তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কোর্সের ডিউরেশন।

মানে কোর্সের সময় মিনিমাম তিন থেকে চার মাস সময় লাগে শুধু বেসিক কনসেপ্ট ক্লিয়ার করতে। আর আপনি যদি অ্যাডভান্স লেভেলের গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চান তাহলে মোটামুটি অনেক সময় লেগে যাবে যেমন ধরুন এক থেকে দুই বছর। এই এক থেকে দুই বছর যদি আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের এ টু জেড ভালো হবে আয়ত্ত করে শিখতে পারেন। 
তাহলে আপনি হয়ে যাবেন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের বস এবং ফ্রিল্যান্সিং এর বস। আমি সাধারণত একটা বিষয় নিয়ে এতক্ষন আলোচনা করলাম এখন আসুন আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে আগাতে চান বা ফ্রিল্যান্সিং এর যাত্রা শুরু করতে চান। তাহলে আপনাকে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে যারা কোর্স করায় এবং ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করে ফ্রিল্যান্সিং এর যাত্রা শুরু করিয়ে দেয়।

দেখবেন আপনি যদি কোন আইটি প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করেন। তাহলে তারা আপনাকে বলে দিবে যে তাদের কোর্স সিডিউল বা কোর্স ডিউরেশন তিন থেকে চার মাস। তিন থেকে চার মাস কোর্স করার পর তারা আপনাকে ইনকাম সোর্স ধরিয়ে দিবে। এবং অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা বলেই থাকে যে আমরা তিন মাস পর ইনকাম ধরিয়ে দিব কিন্তু তা সঠিক না। 
তারা ফাঁকি দিয়ে কোর্সে ভর্তি করিয়ে নেবে কোর্স শেষ হয়ে যাওয়ার পর ঠুকটাক মার্কেট প্লেসে একাউন্ট করিয়ে দিয়ে কোর্স শেষ করে দিবে। কিন্তু সেই স্কিল শিখে আপনি তেমন কিছুই করতে পারবেন না মার্কেটপ্লেস থেকে। যার জন্য আপনাকে এডভান্স লেভেলের ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে হবে এবং ভালো আইটি প্রতিষ্ঠান থেকে কোর্স করতে হবে। 

এখন আসি করছে ভর্তি হতে কত টাকা লাগবে বা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকার প্রয়োজন বা কত টাকা লাগবে? আসলে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগবে এটা নির্ভর করে আপনি কোন সেক্টরের কাজ শিখতে চান তার উপরে। বাংলাদেশে অনেক আইটি প্রতিষ্ঠান আছে যারা বিভিন্ন রেটে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করিয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ ধরুন যে ডিজিটাল মার্কেটিং।
কোর্স কেউ করিয়ে থাকে ১৫ হাজার টাকায়। আবার কেউ করে থাকেন 2000 টাকায়। তারপর গ্রাফিক্স ডিজাইনের কোর্স করে থাকে ধরুন যে বেসিক প্রাপ্তি ডিজাইন কোর্স 2000 থেকে 5000 এবং এডভান্স লেভেলের গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স ২০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত। এভাবে আপনি কোন কাজটি শিখবেন সেই কাজ সম্পর্কে সে আইটি প্রতিষ্ঠানে।

যোগাযোগ করলেই পেয়ে যাবেন কোন কোর্সের কত ফি। অনেক মানুষ রয়েছে যারা ফ্রিতে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে দিয়েছেন এবং ফ্রিতেই শিখেছেন ফ্রিল্যান্সিং। আপনিও যদি তাদের মত হার্ডওয়ার্ক করে ফ্রিতে ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে ইউটিউব এবং গুগল ওয়েবসাইট ব্লগ পোস্ট এগুলোর সাহায্য নিতে হবে। 
এবং আপনাকে নিজে নিজেই খুঁজে বের করতে হবে এবং নিজে নিজেই স্কিল ডেভেলপ করতে পারবেন। তার জন্য আপনার হাতে সময় প্রয়োজন এবং অনেক মেধার প্রয়োজন চেষ্টা করলেই আপনিও পারবেন। তবে নিজের গাইডলাইন নিজেকেই দিতে হবে এখানে আপনাকে কেউ গাইডলাইন দিবে না তো আসল কথা হচ্ছে।

এখনকার যুগে ইউটিউব এবং অনলাইনে ব্লগ পোস্ট দেখে ফ্রিল্যান্সিং শিখা অনেক ডিফিকাল্ট হয়ে যায়। আপনার যদি সামর্থ্য থেকে থাকে তাহলে আপনি একটি ভাল আইটি প্রতিষ্ঠান কোর্স করবেন। সে আইটি প্রতিষ্ঠান থেকে আপনি সঠিক গাইডলাইন পাবেন এবং ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন আশা করি বুঝাতে পেরেছি।
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে এবং কত সময় লাগে এই বিষয়টি নিয়ে। কারো প্রশ্ন থাকলে আপনি জানাতে পারেন আমাদের কমেন্টসে জানিয়ে আমরা আমাদের মত করে আপনাদের সহযোগিতা করব এবং সঠিক দিক নির্দেশনা দিব ইনশাল্লাহ।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন নতুন অবস্থায়

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর নতুন হয়ে থাকেন কিংবা ভাবছেন যে ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করবেন।তাহলে প্রথমত আপনার যেগুলো বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং ফ্রিল্যান্সিং এর নতুন অবস্থায় আপনার কি কি প্রয়োজন কি কি সরঞ্জাম প্রয়োজন এবং।

কি কি জ্ঞান অর্জন করতে হবে সবকিছু আমরা নিতে লিস্ট করে দিচ্ছি । এবং সবগুলো নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব আজকের এই আর্টিকেলে।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য নতুন অবস্থায় যা যা প্রয়োজনঃ

  • সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ
  • নির্দিষ্ট একটি লক্ষ্য
  • প্রচুর ইচ্ছা শক্তি এবং ধৈর্য শক্তি
  • বেসিক জ্ঞান ও দক্ষতা
  • সরঞ্জাম কম্পিউটার/ল্যাপটপ
  • ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশন

সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ

যদি আপনি একজন নতুন হয়ে থাকেন ফ্রিল্যান্সিংয়ে তাহলে আপনাকে সঠিক একটি সিদ্ধান্ত এবং পদক্ষেপ গ্রহণ করতেই হবে। আপনি যদি সঠিক সিদ্ধান্তই না গ্রহণ করে থাকেন তাহলে কখনো ফ্রিল্যান্সিংয়ে ভালো কিছু করতে পারবেন না। ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হওয়ার জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 
একটি সঠিক সিদ্ধান্তের জন্য আপনার লাইফ পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে কিংবা আবার একটি ভুল সিদ্ধান্তর জন্য আপনার লাইফে ব্যাপক পরিমাণে ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই সব সময় চেষ্টা করবেন যখন আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করবেন তখন সঠিক একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার জন্য। ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসার জন্য কেউ কেউ সিদ্ধান্তটি এভাবে গ্রহণ করে।

যে কেউ পার্ট টাইম যে ফ্রিল্যান্সিং কে নিতে চায়। এবং আবার কেউ ফুল টাইম হিসেবেও নিতে চায়। ফ্রিল্যান্সিং অতটাও সস্তা জিনিস না অতটাও সহজ বিষয় না আপনি যতটা সহজ বিষয় মনে করছেন ততটাও সহজ না হ্যাঁ ফ্রিল্যান্সিং তখনই আপনার কাছে সহজ মনে হবে যখন আপনি একটি সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ভালো একটি স্ক্রিল ডেভেলপ করে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন।
তখনই আপনার কাছে ফ্রিল্যান্সিং কে সহজ মনে হবে। অনেকে ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ফেলে যেমন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে এড দেখে যে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে। , শুধু বিজ্ঞাপনে লাখ লাখ টাকার কথা শুনে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন তাহলে আপনার মত বোকা আর কেউ হবে না।

বিজ্ঞাপনটি যে প্রচার করেছে সেই বিজ্ঞাপনের বিষয়ে আপনাকে খোঁজ করতে হবে এবং রিসার্চ করতে হবে তারপর কোন আইটি প্রতিষ্ঠানটি এই বিজ্ঞাপন প্রচার করেছে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। তারপর ভালোভাবে আইটি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে জানতে হবে। আইটি প্রতিষ্ঠানে যারা কোর্স করেছেন তারা কি আদৌ সফল হয়েছেন এগুলো বিষয়ে প্রিভিয়াস স্টুডেন্টদের কাছ থেকে শুনতে হবে।
এইগুলো শোনার পর রিচার্জ করার পর আপনার কাছে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করতে পারেন সেখানে ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য। তবে সংক্ষেপে আরো একবারও জানিয়ে দিই সব সময় চেষ্টা করবেন সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার।

ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হলে আপনাকে রিসার্চ করতে হবে ইউটিউব গুগলে সার্চ করে করে আপনাকে নতুন নতুন বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।

নির্দিষ্ট একটি লক্ষ্য

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে আপনাকে নির্দিষ্ট একটি লক্ষ্যভেদ করতে হবে সেই লক্ষ্যকে টার্গেট করে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আগাতে হবে। আপনি যদি লক্ষ্যই টার্গেট না করেন তাহলে আপনি কিভাবে সফল হবেন ফ্রিল্যান্সিং করে? ধরুন আপনাকে দৌড় প্রতিযোগিতা দেয়া হলো এই দৌড় প্রতিযোগিতায় লক্ষ্য তে গিয়ে আপনাকে পৌঁছাতে হবে তাহলে আপনি জিততে পারবেন।
তেমনি ফ্রিল্যান্সিং নিয়েও একটি লক্ষ্য রাখতে হবে তাহলে আপনার মন এবং আপনার মাইন্ড সব সময় আপনাকে বলবে যে আপনার একটি লক্ষ্য আছে টার্গেট আছে সেটা কি পূরণ করতে হবে। তাহলে আপনি সেই টার্গেট অনুযায়ী কাজ করে যেতে পারবেন কাজে কখনও বাধা সৃষ্টি হবে না। আর যদি আপনি এলোমেলোভাবে ফ্রিল্যান্সিং করার চেষ্টা করেন।

কিংবা ফ্রিল্যান্সিং করে থাকেন তাহলে কখনোই ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হতে পারবেন না। এলোমেলোভাবে কখনো ফ্রিল্যান্সিং করে ফ্রিল্যান্সিং শিখে সফল হওয়া যায় না। অতএব আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফলতা অর্জন করতে চান তাহলে অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকতে হবে। আশা করি বুঝাতে পেরেছি।

প্রচুর ইচ্ছা শক্তি এবং ধৈর্য শক্তি

ফ্রিল্যান্সিংয়ের আরেক নাম হচ্ছে ধৈর্য শক্তি আপনার যদি ধৈর্য শক্তি না থাকে তাহলে আপনি কখনো ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসার চিন্তাভাবনা করবেন না। কেউ কেউ আছে ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করে দেখে ফ্রিল্যান্সিংয়ের দৌড় দেয়। আসলে যারা সফল ফ্রিল্যান্সার তারা কখনো টাকার দিকে দেখে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেনি। 
তারা সবসময় নিজের কাজকে ভালোবেসেছে নিজের কাজের দিকে ফোকাস করেছে সেজন্য তারা আজকে সফল ফ্রিল্যান্সার। আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং স্টার্ট করবেন তখন যদি আপনি টাকার দিকে প্রকাশ দেন তাহলে আপনি কাজের দিকে ভালোবাসা এবং মন দিয়ে কাজ করতে পারবেন না। তখন আপনার কাজ ভালো হবে না। 

আর মেইন কথা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে সময় সাপেক্ষ ব্যাপার এখানে অনেক ধৈর্যের বিষয় রয়েছে। অধিকাংশ ব্যক্তি রয়েছে যারা ফ্রিল্যান্সিং করে ভবিষ্যতে ভালো কিছু করার চিন্তা ভাবনা করেছিল কিন্তু সেখানে ১০০ থেকে ৮০% মানুষই ফেল হয়ে ফিরে আসে। কারণ একটাই তাদের ধৈর্য শক্তি কম। পক্ষে ফ্রিল্যান্সিং এ যে কোন একটি স্ক্রিল নিয়ে কোর্স করলে। 
সেই কোর্সের ডিউরেশন থাকে তিন থেকে ছয় মাস শুধুমাত্র বেসিক কোর্স। এরপর অ্যাডভান্স করতো রয়েছে অ্যাডভান্স কোর্সে এক থেকে দেড় বছর সময় লেগে যায়। তাই বলব ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসার জন্য আপনাকে প্রচুর ইচ্ছা শক্তি এবং ধৈর্য শক্তি নিয়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসতে হবে।

আর যদি আপনার ধৈর্য শক্তি নিয়ে না থেকে থাকে তাহলে কখনো ফ্রিল্যান্সিং এ আসবেন না। আশা করি ধৈর্য শক্তি এবং ইচ্ছে শক্তি নিয়ে বুঝাতে পেরেছি।

বেসিক জ্ঞান ও দক্ষতা

বেসিক জ্ঞান ও দক্ষতা এগুলো কথা শুনে আবার ভয় পেয়ে যেয়েন না। আপনি যখন নতুন অবস্থায় থাকবেন যখন আপনার কাছে ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি নতুন মনে হবে। এবং আমার এই পোস্টটি যদি আপনার কাছে এসে থাকে তাহলে ভাই আমার একটাই সাজেশন থাকবে। আপনি গুগল এবং ইউটিউব দেখে বেসিক জ্ঞান ও বেসিক দক্ষতা গুলো অর্জন করে নিন।
অনেক সফল ফ্রিল্যান্সার আছে যারা প্রথমে youtube এবং google এর সহযোগিতা নিয়েছে। কেউ প্রথমে কোর্স করেনি যারা কোর্স করায় তারাও একসময় youtube এবং google এর সাহায্য নিয়েছে এটা প্রমাণিত। তো আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করবেন তখন অবশ্যই বেসিক জ্ঞান ও দক্ষতা নিয়েই ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করবেন। 

আপনার যদি বেসিক জ্ঞান ও দক্ষতা না থেকে থাকে তাহলে আপনি কখনো ফ্রিল্যান্সিং এ ভালোভাবে কিছু আয়ত্ত করতে পারবেন না। ভালোভাবে কিছু শিখতে পারবেন না।

সরঞ্জাম কম্পিউটার/ল্যাপটপ

এবার আসি আমরা ফ্রিল্যান্সিং শিখলাম বেসিক জ্ঞান ও দক্ষতা সবকিছু অর্জন করলাম এখন তো আমার কিছু না কিছু লাগবে যেমন কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ। কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ যদি না থাকে তাহলে আমি ফ্রিল্যান্সিং করব কোথায় কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা কামাবো? তাই না? হ্যাঁ এখন চলুন আমরা মেইন টপিকে চলে যায়।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার প্রধান যে বিষয় এবং প্রধান যেই অস্ত্র সেটি হচ্ছে আপনার মাইন্ড এবং ব্রেন তারপর দ্বিতীয়টি হচ্ছে আপনার ডিভাইস কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ। প্রথম অবস্থায় আপনার যদি স্মার্ট ফোন থেকে থাকে তাহলে আপনি স্মার্ট ফোন থেকে ইউটিউব এবং গুগল থেকে ভালো ভাবে বেসিক জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করে নিবেন ফ্রিল্যান্সিং সম্বন্ধে। 

এগুলো যদি আপনার আয়ত্ত হয়ে যায় তারপর আপনাকে কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ নিতে হবে। কারণ কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ ছাড়া আপনি কখনো ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন না। হুট হাট করে কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ কিনতে যাবেন না আগে জানবেন ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে বুঝবেন সবকিছু আয়ত্ত করার পর এগুলো সিদ্ধান্ত নিবেন। 
আগেই বলেছি সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে সঠিক সিদ্ধান্ত ছাড়া আপনি কখনোই ভালো কাজে আগাতে পারবেন না। আশা করি বুঝাতে পেরেছি।

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশন

সবকিছু আয়ত্ত করলেন সবকিছুই শিখলেন এবং সবকিছু বুঝলেন আপনার কম্পিউটার আছে ল্যাপটপ আছে এখন কি দরকার? এখন অবশ্যই আপনার ইন্টারনেট কানেকশনের প্রয়োজন কারণ ইন্টারনেট ছাড়া কখনো আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন না। আপনার যতই ইংরেজিতে দক্ষতা থাকুক এবং কাজের অভিজ্ঞতা থাকুক যতই কম্পিউটার থাকুক। 
ইন্টারনেট ছাড়া আপনি শূন্য। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে অনলাইন ভিত্তিক কাজ । তাই সবকিছু আয়ত্ত করার পর আস্তে আস্তে আপনি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশনও নিয়ে নিবেন। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশন নিয়ে আর কথা বাড়াতে চাচ্ছি না আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর যদি কোন সমস্যা হয়ে থাকে বা বুঝতে সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের জানাবেন।

নিচে আমাদের কমেন্ট সেকশন রয়েছে আপনারা কমেন্ট করে আমাদের জানাবেন যে আপনাদের এখানে সমস্যা কিংবা আরো কিছু জানতে চান। যদি আরো কিছু জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন ইনশাআল্লাহ আপনাদের আমরা সর্বোচ্চ সহযোগিতা করব।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা সঠিক গাইডলাইন

প্রথমে একটা কথাই আপনাদের জানিয়ে রাখি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা এটা নিয়ে আমরা বেশি কিছু আলোচনা করব না সংক্ষেপে আলোচনা করব। কারণ মোবাইল দিয়ে কখনো ফ্রিল্যান্সিং করা যায় না। আর যারা বলে যে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করুন। 
তারা আসলে আপনাদের লোভ দেখিয়ে থাকে লোক দেখিয়ে আপনাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্গের টাকা দাবি করবে টাকা দাবি করে বলবে এটা করতে হবে কোর্স করতে হবে তারপর আপনারা মোবাইল থেকে প্রতি মাসে এত টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আসলে যারা প্রকৃতপক্ষে ফ্রিল্যান্সার তারা কখন মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার গাইডলাইন দিবে না। 
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা সঠিক গাইডলাইন
তারা সবসময় বলবে যে একটি কম্পিউটার দরকার এবং একটি ইন্টারনেট কানেকশন দরকার। তাই এই টপিকে প্রথমে আপনাদের বলে রেখেছি আজকে আর্টিকেলে আপনাদের সামনে মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা এটি নিয়ে বেশি আলোচনা করব না সংক্ষেপে আলোচনা করব। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য অনেক আর্টিকেল কিংবা ইউটিউব ভিডিও পেয়ে যাবেন।

তবে কখনও পথ খুঁজে পাবেন না অনেক ভিডিওতে পাবেন খুব সুন্দর সুন্দর কথা বলেছে এবং অনেক আর্টিকেল পাবেন সেখানে খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন যখন আপনি প্র্যাকটিক্যালি সেই কাজ করতে যাবেন তখন ধরা খেয়ে যাবেন। আপনার মাথায় কাজ করবে না সেই কাজটি আপনি আয়ত্ত করতে পারবেন না। 
কম্পিউটারের কাজ যদি মোবাইল দিয়ে হতো আর মোবাইলের কাজ যদি কম্পিউটারে হত তাহলে তো হয়েই যেত কোন সমস্যাই হতো না তাহলে এক্সট্রা কম্পিউটারের মোবাইল এর মধ্যে পার্থক্য থাকতো না। আশা করি আমাদের আর্টিকেলের এই টপিকটুকু বুঝতে পেরেছেন। 

আর যদি কোথাও বুঝতে সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানাবেন আমরা আপনাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করব এবং সব সময় সঠিক গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকে আর্টিকেলে আমরা খুবই সুন্দর ভাবে আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা কোথায় পাবেন। তারপর আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন তাহলে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন। ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত সময় লাগে এবং নতুন অবস্থায় ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কি কি প্রয়োজন? 

এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন কিনা? সঠিক গাইডলাইন সম্পূর্ণ বিষয় নিয়ে আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করেছি। আশা করি আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি আপনার সঠিক তথ্য পেয়েছেন। 

এরকম নিত্যনতুন সঠিক ইনফরমেশন পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত ভিজিট করুন। এবং আমাদের আর্টিকেলটি যদি আপনার উপকারে এসে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url