সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য

প্রিয় পাঠক , আপনি যদি সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য এবং কম্পিউটার কাকে বলে কম্পিউটারের জনক কে ? এগুলো নিয়ে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন । এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাকে সব কিছু বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব । সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য এবং ।

Not-Found

কম্পিউটার এর বিশেষ বিশেষ পাঠ নিয়ে । কম্পিউটার কাকে বলে কম্পিউটারের জনক কে ? এরকম নানা প্রশ্ন আমাদের মাথায় ঘুরপাক খায় । তো চলুন সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য সব বিষয় নিয়ে আলোচনা শুরু করা যাক।

সূচিপত্রঃ সুপার কম্পিউটার ও মেইন ফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য

rhrtech

ভূমিকা

বর্তমান যুগ হচ্ছে তথ্য ও প্রযুক্তির যুগ । আর আর এই যুগ ও ব্যবস্থাকে আরো সহজ করে দিয়েছে কম্পিউটার নামক অসাধারণ এক ডিভাইস । যে কাজ করতে মানুষের এক ঘন্টা সময় লাগে ।অনুরূপ সেই কাজ কম্পিউটার কে দিয়ে করালে ৫ মিনিটেই সেটি কমপ্লিট হয়ে যায় । দিন দিন কম্পিউটার আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠতেছে এই তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে । 

আজকাল কম্পিউটার বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা যায় । সেই মহাকাশযান গবেষণা থেকে শুরু করে চিকিৎসা আবহাওয়া ব্যাংকিং ইমিগ্রেশন ইত্যাদি ইত্যাদি সেক্টরে কম্পিউটার হচ্ছে একটি অপরিহার্য অবদান । চলুন আজকের আর্টিকেলে কোন কম্পিউটার কি এবং কোন কম্পিউটারের কাজ কি পার্থক্য সবকিছু নিয়ে আলোচনা করব ।

মিনি কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য

মিনি কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য ? এর আগে আমি আপনাদের শেয়ার করব মিনি কম্পিউটার কি এবং মিনি কম্পিউটার কাকে বলে এটি নিয়ে । মিনি কম্পিউটার হচ্ছে এক ধরনের ছোট আকারের একটি কম্পিউটার একে মিনি ফ্রেম কম্পিউটারও ধরা হয় ।

অর্থাৎ একটি মিনি কম্পিউটার মাইক্রো কম্পিউটারের থেকে বড় এবং মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে ছোট হয়ে থাকে । মিনি কম্পিউটার গুলি বিজনেস, কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার ইত্যাদি জায়গায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে ।

মিনি কম্পিউটারের জনক কে ?

মিনি কম্পিউটারের উদ্ভাবক ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেড হপ, স্ট্যান মেজর, ফেডরিকো ফ্যাগিন এবং জাপানের মাসাতোশি শিমা । কেনেথ এইচ অলসেন ইনি হচ্ছে সর্বপ্রথম মিনি কম্পিউটারের সূচনা করেন । তাই কেনেথ এইচ অলসেন কে মিনি কম্পিউটারের জনক হিসেবে ধরা হয় । মিনি কম্পিউটার ১৯৬০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে তৈরি করে ।

মিনি কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
  • মিনি কম্পিউটারের সাথে কিছু সংখ্যক কম্পিউটার বা ডাম্ব টার্মিনাল যুক্ত থাকে
  • মিনি কম্পিউটারে কিছু সংখ্যক মানুষ একসঙ্গে কাজ করতে পারে
  • প্রকৃতপক্ষে এটি মেইনফ্রেম কম্পিউটারের ক্ষুদ্র সংস্করণ
  • মিনি কম্পিউটার আকারে ছোট এবং কাজের ক্ষমতাও কম
  • মিনি কম্পিউটারে একের অধিক সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট হয়ে থাকে
মিনি কম্পিউটার কে ছোট হিসেবে উল্লেখ করা হয় , মিনি কম্পিউটার ছোট কম্পিউটার ডিভাইস গুলোর একটি শ্রেণী । মিনি কম্পিউটার এ একটি বড় কম্পিউটারের সমস্ত বৈশিষ্ট্য এবং কার্যকারিতা রয়েছে তবে মিনি কম্পিউটার আকারের ছোট । মিনি কম্পিউটার মেইনফ্রেম ও মাইক্রো কম্পিউটারের মধ্যে কম্পিউটার সিস্টেমের মাঝামাঝি পরিসরে অবস্থিত । 

তার কারণ হচ্ছে মিনি কম্পিউটার মেইনফ্রেম এর চেয়ে ছোট এবং মাইক্রো কম্পিউটার থেকে বড় । সহজ ভাষায় বলতে গেলে - মিনি কম্পিউটার হচ্ছে একটি মাল্টি প্রসেসিং কম্পিউটার । মিনি কম্পিউটার দুই বা ততোধিক প্রসেসর নিয়ে গঠিত । এতক্ষণ আমরা মিনি কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য নিয়ে আলোচনা করলাম । 


এটি ছিল আজকে আমাদের আর্টিকেলের একটি আলোচ্য বিষয় ।এতক্ষণ আপনাদের মিনি কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম । আশা করি কনসেপ্ট গুলো ভালোমতো বুঝতে পেরেছেন । আর যদি কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে বুঝতে না পেরে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানাবেন ।

 আমরা আছি আপনাদের ইনফরমেশন দেওয়ার জন্য হেল্প দেওয়ার জন্য ।

কম্পিউটারের কয়টি অংশ ও কি কি

এখন আমরা কম্পিউটারের কয়টি অংশ ও কি কি সেটি নিয়ে আলোচনা করব । আমরা অনেকেই আছি যে কম্পিউটার ব্যবহার করি তবে কম্পিউটারে কয়টি অংশ থাকে এবং সেগুলোর কাজ কি কি।তা আমরা অনেকেই জানিনা । এগুলো জেনে রাখা অনেক উপকারী । আমরা আজকে আপনাদের কম্পিউটারের কয়টি অংশ ও কি কি এগুলো নিয়ে সম্পূর্ণ আলোচনা করছি।

Not-Found

ইনপুট ইউনিট কি -

যে সকল যন্ত্রের মাধ্যমে একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারী কম্পিউটারের তথ্য প্রবেশ করাতে পারেন । ও কম্পিউটার কে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিতে পারেন । সেগুলোকে ইনপুট ইউনিট ডিভাইস বলা হয়। ইনপুট ইউনিট ডিভাইস গুলো হলো যেমন : কি - বোর্ড , মাউস, স্ক্যানার, ওয়েবক্যাম, মাইক্রোফোন, ক্যামেরা, টাচপ্যাড, লাইট পেন, ইলেকট্রিক হোয়াইট বোর্ড, এগুলো হচ্ছে ইনপুট ইউনিটি ডিভাইস ।

প্রসেসিং ইউনিট কি -

সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য - এবং কম্পিউটারের কয়টি অংশ ও কি কি ? ও প্রসেসিং ইউনিট কি সবকিছু নিয়ে আলোচনা করছি আজকের এই আর্টিকেলে - প্রসেসিং ইউনিট বলতে ইউনিট হল একটি কম্পিউটারের প্রাথমিক উপাদান এটা তার একটি নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে থাকে ।


প্রসেসিং ডিভাইসের কাজ হচ্ছে প্রসেসিং এর মাধ্যমে কোন ফাইল সেভ করা কাউন্ট করা এবং সিস্টেম কন্ট্রোল করার মতো কাজ কাজ করে থাকে । কম্পিউটার ব্যবহারকারী কম্পিউটারে কোন ইনপুট দিলে, কম্পিউটার সেই নির্দেশ বা ইনপুট প্রসেস করে ব্যবহারকারীকে পুনরায় আউটপুট দিয়ে থাকে । এই প্রসেসিংকেই বলা হয় প্রসেসিং ইউনিট । আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন ।

আউটপুট ইউনিট কি -

আউটপুট ইউনিট বলতে কম্পিউটার ডিভাইসের মাধ্যমে ইউজার কে মানে ব্যবহারকারীকে শব্দ ডাটা ইনফরমেশন মেমোরি প্রদর্শন করা হয় । যে সকল ডিভাইসের মাধ্যমে ইনপুট ডেটা প্রসেসিং হওয়ার পরে, আউটপুট ডেটা সোনা বা দেখা যায়। সেই সকল ডিভাইসকে আউটপুট ইউনিট ডিভাইস বলা হয় ।আউটপুট ডিভাইস চার প্রকার - যেমনঃ

  • সাউন্ড আউটপুট ডিভাইস - সাউন্ড কার্ড, হেডফোন, অডিও স্পিকার
  • প্রিন্টার আউটপুট ডিভাইস - প্লটার, ব্রেইল রিডার, প্রিন্টার
  • ডাটা আউটপুট ডিভাইস - (জিপিএস) গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম
  • ভিজুয়াল আউটপুট ডিভাইস - প্রজেক্টর, ভিডিও কার্ড, মনিটর

এই অংশে আপনাদের শেয়ার করেছি প্রসেসিং ইউনিট নিয়ে এবং প্রসেসিং ইউনিটের আরো তিনটি ভাগ রয়েছে - যেমন কন্ট্রোল ইউনিট, মেমরি ইউনিট, লজিক্যাল ইউনিট । আশা করি কম্পিউটারের কয়টি অংশ ও কি কি এই বিষয় নিয়ে আজকে আপনাদের ক্লিয়ার একটি ধারণা চলে এসেছে । এর পরের আমাদের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য ।

সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য

সুপার কম্পিউটার মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য ? সর্বপ্রথমে আলোচনা করব সুপার কম্পিউটার নিয়ে। সুপার কম্পিউটার এমন একটি কম্পিউটার সেটা হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যয়বহুল এবং দ্রুতগতি সম্পন্ন একটি ফাস্ট কম্পিউটার । এটি হচ্ছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ শক্তিশালী পাওয়ারফুল কম্পিউটার । এই সুপার কম্পিউটার দিয়ে সাধারণ কোনো কাজ করা হয় না ।

এই সুপার কম্পিউটার দিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রাসেশনিক কর্মকান্ড এগুলোর কাজের জন্য এই সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন । সুপার কম্পিউটারের আকৃতি হচ্ছে অনেক বড়। আর এই সুপার কম্পিউটারে অনেক লোক একসঙ্গে, এই সুপার কম্পিউটারে কাজ করতে পারে । এই সুপার কম্পিউটার প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি এবং ট্রিলিয়ন কাউন্ট করতে পারে । 


যদি একজন সাধারণ মানুষ অবাক হয়ে যাবেন । আপনারা যদি গুগলে সার্চ করে থাকেন যে সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য । কোন কোন ওয়েবসাইট আপনাকে সঠিক ইনফরমেশন দিবে আবার কোন কোন ওয়েবসাইট আছে আপনাদের সংক্ষেপে বলে থাকে । পুরোপুরি ধারণা দেয় না । 

তাই আজকের আপনাদের আলোচনা করেছি সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য । পিকচারে দেখানো হলো সুপার কম্পিউটার কি রকম এবং দেখতে কেমন ।

Not-Found

এখন আসি আমরা মেইনফ্রেম কম্পিউটার কি ? সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য ? মেইনফ্রেম কম্পিউটার হচ্ছে সুপার কম্পিউটারের চেয়ে অনেক ছোট । কিন্তু কাজ করার ক্ষমতা অনেক বেশি । অল্প সময়ে অধিক কাজ সম্পন্ন করে থাকেন এই মেইন ফ্রেম কম্পিউটারটি । মেইন ফেম কম্পিউটার গুলোকে বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোতে ব্যবহার করা হয় ।

Not-Found

এতক্ষণ আমরা সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য । এগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি । আশা করি বিষয়গুলি আপনারা বুঝতে পেরেছেন । এরকম রিলেটেড আরও যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে আপনার যদি আরো কিছু জানার থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন তাহলে । 


আমরা আপনার মূল্যবান কমেন্ট এর উপর ভিত্তি করে আবারো নতুন আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের নতুন কিছু দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ ।

কম্পিউটার কাকে বলে কম্পিউটারের জনক কে

কম্পিউটার কাকে বলে কম্পিউটারের জনক কে ? এই টপিক নিয়ে আজকে আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব । সর্বপ্রথম জেনে নিয়ে যে কম্পিউটার কাকে বলে ? গ্রীক শব্দ Compute অর্থ হিসাব বা গণনা করা । Computer শব্দের অর্থ গণনাকারী Counting যন্ত্র । ব্রিটিশ গণিতবিদ চার্লস ব্যাবেজ ১৮৮৩ সালে এবং ১৮৭১ সালের মধ্যে কম্পিউটার ডিভাইস ডিজাইন করেছিলেন । 

এক কথায় কম্পিউটারের জনক হচ্ছে চার্লস ব্যাবেজ । কম্পিউটারের পূর্ণরূপ ঃ(C= Commonly) (O= Operated) (M= Machine) (P= Particularly) (U=Used) (T=Technical) (E= Education) (R= Research)। আশা করি সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য এবং কম্পিউটারের কয়টি অংশ ও কি কি তারপর কম্পিউটার কাকে বলে ।


কম্পিউটারের জনক কে এগুলো বিষয় নিয়ে আপনাদের কনফিউশন দূর হয়েছে । এইটা ছিল আজকে আমাদের আলোচ্য বিষয় । এর পরে আমরা আলোচনা করব যে আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে ? তিনি কোন দেশের নাগরিক?

আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে ? তিনি কোন দেশের নাগরিক ?

আপনি জেনে অবাক হবেন যে , আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে ? তিনি কোন দেশের নাগরিক? আধুনিক কম্পিউটারের জনক ও হচ্ছেন চার্লস ব্যাবেজ । বিখ্যাত বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ হচ্ছেন আধুনিক কম্পিউটারের ও জনক । চার্লস ব্যাবেজ জ সর্বপ্রথম চিন্তা করেছিলেন যে ১৮১০ সালে কিভাবে যন্ত্রের মাধ্যমে যান্ত্রিক উপায়ে সারণি গণনা করা যাবে ।

এ চিন্তা থেকেই তিনি আবিষ্কার করেছিলেন একটি যন্ত্র। এবং ২০ টি বছর পর 1830 সালে তিনি একটি যন্ত্র আবিষ্কার করেন । সে যন্ত্রটি শুধুমাত্র গণনার কাজ করার জন্য ব্যবহৃত হতো । চার্লস ব্যাবেজ কোন দেশের নাগরিক ? চার্লস ব্যাবেজ একজন লন্ডন ব্রিটিশ দেশের নাগরিক ছিলেন । তিনি ১৭৯১ সালের ২৬শে ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেছিলেন । 


আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে ? তিনি কোন দেশের নাগরিক ? এটি ছিল আজকের এই শিরোনামের আলোচ্য বিষয় । সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল এর আগে । এভাবে স্টেপ বাই স্টেপ সবকিছু শিরোনামের বিশ্লেষণ সহ আলোচিত হয়েছে । আশা করি আপনারা আর্টিকেলটি পড়ে ভালোভাবে বুঝেছেন ।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আশা করি, যে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে কম্পিউটারের যেগুলো মূল পার্ট ছিল এবং সুপার কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের পার্থক্য এবং কম্পিউটার কাকে বলে কম্পিউটারের জনক কে? এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এখনো যদি আপনার মনের মধ্যে কোন বিষয়ে কনফিউশন থেকে থাকে ।

তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন । আমরা আছি আপনাদের সাহায্য করার জন্য। আমরা আপনাদের সবথেকে সেরা টা দিয়ে সাহায্য করবো ইনশাল্লাহ । আর এই আর্টিকেল পড়ে আপনি যদি বিন্দু পরিমাণ উপকৃত হতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে শেয়ার করবেন ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url