প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে বিস্তারিত
প্রিয় পাঠক, আপনি যদি প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে এগুলো সম্পর্কে গুগলে সার্চ করে থাকেন আর আপনার কাছে যদি আমাদের এই ওয়েবসাইটটি আসে । তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন এবং প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে ও কম্পিউটার ভাইরাসের বিস্তার ও প্রতিরোধের উপায় ।এগুলি নিয়ে সম্পূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিকেলে । আজকের আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে এবং কম্পিউটার ভাইরাসের বিস্তার ও প্রতিরোধের উপায় ।
বর্তমান যুগ তথ্য প্রযুক্তির যুগ এখানে কম্পিউটার আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন কাজে প্রয়োজন । সেই কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়া এই সময়ের একটি অন্যতম প্রধান সমস্যা । ব্যবহারকারীর অসতর্কতা এবং প্রযুক্তিগত কারণে ভাইরাস দ্বারা কম্পিউটার আক্রান্ত হতে পারে । এ সকল কিছু নিয়ে আজকের আর্টিকেলে তুলে ধরা হবে ইনশাআল্লাহ ।
আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয় প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে । এবং শেষ বিষয় কম্পিউটার ভাইরাসের বিস্তার ও প্রতিরোধের উপায় । সবকিছু নিয়ে অনেক সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে আশা করি আপনারা আর্টিকেলটি পড়লে ভাইরাসের সবকিছু বুঝতে পারবেন এবং ভাইরাস থেকে বাঁচার উপায় কিভাবে সেটিও জানতে পারবেন ।
কম্পিউটার ভাইরাসের বিস্তার ও প্রতিরোধের উপায়
আজকের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে কম্পিউটার ভাইরাসের বিস্তার ও প্রতিরোধের উপায় - বর্তমান টেকনোলজির যুগ তথ্য প্রযুক্তির যুগ । এই যুগে তথ্যের বিভিন্ন আদান-প্রদান সবই এখন কম্পিউটার ডিভাইসের কেন্দ্রিক হয়ে গিয়েছে । এরকমই কোন ফাইল এক ডিভাইস থেকে আরেক ডিভাইসে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আদান-প্রদান করার পর ।
সেই ফাইলকে ডাউনলোড এর সময়ে সাথে সাথে সেই ডিভাইসে প্রবেশ করে ফেলে সেই ক্ষতিকর ভাইরাস । কম্পিউটার ভাইরাস এমন একটি ক্ষতিকর ভাইরাস যেটা কারো অনুমতি ছাড়াই ব্যবহার করে অনুমতি ছাড়া বিভিন্ন ধরনের তথ্য কপি করে । অথবা তথ্য পুরো পরিবর্তন করে ফেলে । আর কম্পিউটার ভাইরাস এমন একটি ক্ষতিকর প্রোগ্রাম ।
যা খুব সহজে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে যেতে পারে পেনড্রাইভ, ইন্টারনেট, সফটওয়্যার, ইত্যাদি এগুলোর মাধ্যমে । ফলে কম্পিউটার টি সংক্রমিত হয় । শর্টকাটে কম্পিউটার ভাইরাসের বিস্তার ও প্রতিরোধের উপায় আপনাদের বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি ।
এখন চলুন কম্পিউটার ভাইরাস থেকে প্রতিরোধের উপায় জেনে নিই । ভাইরাস যেমন আছে ভাইরাসকে ধ্বংস করার পদ্ধতি ও আছে তো চলুন কিভাবে ভাইরাস প্রতিরোধ করব সেগুলো জেনে নেই ।
কম্পিউটার ভাইরাস প্রতিরোধের উপায় ঃ
আমরা যেমন মানব জাতি , অসুস্থ হই আবার ঔষধ খাইলে সুস্থ হয়ে যায় । এরকম ভাবেই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে কম্পিউটার ও ভাইরাসের দ্বারা অ্যাটাক হয় । এই ভাইরাস থেকে বাঁচার জন্য ব্যবহার করতে হয় এন্টিভাইরাস । যেটি ব্যবহার করলে কম্পিউটার বা কোন ডিভাইসে ভাইরাসে অ্যাটাক করতে পারবেনা। এখন আপনার মাথায় আসতে পারে যে এই এন্টিভাইরাস কি ?
আরো পড়ুন ঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা
এন্টিভাইরাস হচ্ছে সাধারণত এন্টিভাইরাস বলতে কম্পিউটারের ভাইরাস প্রতিহত করার জন্য ব্যবহৃত একধরনের প্রোগ্রাম । এই এন্টিভাইরাস ব্যবহার করলে কোন প্রকার ভাইরাসে অ্যাটাক করতে পারবে না । এখন চলুন আপনাদের জানাই যে অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা - কিভাবে ব্যবহার করবেন ?
এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা
সাধারণত কম্পিউটার ডিভাইস দিয়ে উদাহরণ দিচ্ছি । আপনি যদি উইন্ডোজ ১০ কিংবা উইন্ডোজ ১১ এই দুইটি উইন্ডোজ ব্যবহার করে থাকেন । তাহলে আপনাকে এক্সট্রা করে কোন এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার আপনার ডিভাইসে ইন্সটল করতে হবে না । এই দুইটি উইন্ডোজ সিস্টেমে ডিফল্টভাবে এন্টিভাইরাস থাকে সেই এন্টিভাইরাসটির নাম হচ্ছে উইন্ডোজ ডিফেন্ডার ।
অন্যান্য থার্ড পার্টি কোন এন্টিভাইরাস এর থেকে । উইন্ডোজ ডিফেন্ডার অনেক অনেক গুণে ভালো । আমার দীর্ঘ সময়ের অভিজ্ঞতা থেকে বলতেছি । আপনি যদি এই দুইটা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে থাকেন । তাহলে আপনাকে আর কোন এন্টিভাইরাসের সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হবে না । windows defender is the best ।
বর্তমানে উইন্ডোজ ডিফেন্ডারটি আরো শক্তিশালী হয়ে যাচ্ছে যার ফলে আমাদের আর নতুন করে কোন অ্যান্টিভাইরাস এর দরকার পড়বে না । আর প্রিয় পাঠক আপনি যদি উইন্ডোজ ৭ ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে আমার সাজেস্ট থাকবে যে আপনি যত দ্রুত সম্ভব উইন্ডোজ ১০ টেনে সুইচ করে ফেলেন । আর যদি তা সম্ভব না হয় তাহলে আমার সাজেশন থাকবে যে ।
আরো পড়ুন ঃ সহজে পেনড্রাইভ দিয়ে উইন্ডোজ ১১ দেওয়ার নিয়ম
আপনি পেইড কিংবা ফ্রী একটি ভালো মানের এন্টিভাইরাস সফটওয়্যারটি ব্যবহার করুন । খালি এন্টিভাইরাস ব্যবহার করলে হবে না আপনাকে বিভিন্ন দিকে নজর রাখতে হবে যা নিচে উল্লেখ করা হলো ।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফাইল ডাউনলোড করার সময় সতর্কতা অবলম্বন
কম্পিউটার ভাইরাসে অ্যাটাক হওয়ার আরেকটি উপায় গুলোর মধ্যে দ্বিতীয় উপায় হচ্ছে ইন্টারনেট থেকে ফাইল ডাউনলোড করা । ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেক সময় আমাদের অনেক কিছু ডাউনলোড করার দরকার হয় প্রয়োজন পড়ে । যার ফলে আমরা কোন কিছুর দিকে না দেখে । আমরা ডাউনলোড করে ফেলি ।
ডাউনলোডকৃত ফাইল যেমনঃ ভিডিও গান, মুভি, অডিও, গেমস বা যেকোনো সফটওয়্যার ফাইল এগুলো ডাউনলোড করে থাকি যার ফলে অনেক সময় আমাদের কম্পিউটার ভাইরাস প্রবেশ করে থাকে তা আমরা বুঝতে পারি না । আমরা যখন ব্রাউজিং করে কোন কিছু ডাউনলোড করে থাকি এবং যেগুলো ওয়েবসাইট থেকে আমরা ডাউনলোড করে থাকি ।
সেই সব ওয়েবসাইট যদি ট্রাস্টেড না হয়ে থাকে । তাহলে সেইসব ওয়েবসাইট আমরা এড়িয়ে চলব এবং ওইগুলো ওয়েবসাইট থেকে কোন কিছু ডাউনলোড করব না । এরকম আরো অনেক ক্ষতিকর দিক রয়েছে যেগুলো ওয়েবসাইটে ভিজিট করলে ভাইরাসে অ্যাটাক হতে পারে আপনার ডিভাইস আপনার কম্পিউটার । যেমন খারাপ ওয়েবসাইট গুলো রয়েছে।
সেগুলো ওয়েবসাইটে লুকিয়ে থাকে ক্ষতিকর ভাইরাস যা আপনার ডিভাইসের অনেকটা ক্ষতি করতে পারে । আরো রয়েছে অপ্রয়োজনীয় লিংক - কোন অপ্রয়োজনীয় লিংক থেকে বিরত থাকুন, আমরা অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে থাকি । ফেসবুকে বিভিন্ন ধরনের পোস্ট এ অনেক লিংক দেখতে পাই হুট করে সেগুলো লিংকে ক্লিক করে ।
আমরা সেগুলো ওয়েবসাইটে ঢুকে যায় । এইসব লিংক এর মাধ্যমেও ভাইরাসে অ্যাটাক করতে পারে এবং এগুলো কোন ফিশিং সাইট লিংক হতে পারে । এগুলো বিষয় এড়িয়ে চলবেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন । আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয় ছিল যে প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে , এবং কম্পিউটার ভাইরাসের বিস্তার ও প্রতিরোধের উপায় । আশা করি এ দুটি বিষয় ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন ।
পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নাম কি
পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নাম কি ? এটি দিয়ে গুগলে সার্চ করলে আপনি অনেক রেজাল্ট পাবেন । পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নাম কেউ কেউ বলেন যে ক্রিপার যা ১৯৭১ সালে তৈরি হয় । কেমব্রিজ ভিত্তিক কম্পিউটার প্রোগ্রামার রবার্ট (বব) থমাস ছোট একটা প্রোগ্রাম লিখেন । যা নিজে নিজে অনুলিপি করতে পারতেন । ভাইরাস শব্দটি কয়েকটি অক্ষরের হলেও ।
.
এই ভাইরাস হচ্ছে মারাত্মক একটি ক্ষতিকর প্রোগ্রাম । ভাইরাসের বিস্তারিতভাবে বলতে গেলে কম্পিউটার ভাইরাস এমন একটি প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার যা কম্পিউটারে ক্ষতি করার জন্য তৈরি করা হয়ে থাকে । আশা করি পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নাম কি জানতে পেরেছেন । এর পরের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে ।
প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে
আপনি যদি গুগলে সার্চ দেন প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে ? এটি লিখে তাহলে অধিকাংশ ওয়েবসাইট দেখবেন সঠিক রেজাল্ট দেয় আবার কোন কোন ওয়েবসাইট সম্পূর্ণটা দেখায় না এবং সঠিক রেজাল্ট দেয় না । তো আজকে আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের সঠিক তথ্যটা দেব যে প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে ?
১০ নভেম্বর ১৯৮৩ সালে প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় ।যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শ্রেণীর ছাত্র ফ্রেড কোহেন । পেন্সিল ভানিয়ার লোহিগ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপত্তা বিষয়ক এক সেমিনারে প্রথম কম্পিউটার ভাইরাস দেখান । এই দিনে প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় ।
প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে ? আশা করি সম্পূর্ণ বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন ।
১০ টি কম্পিউটার ভাইরাসের নাম
দশটি কম্পিউটার ভাইরাসের নাম সহ বিশ্লেষিত করা হলো - এই আর্টিকেলে - দশটি কম্পিউটার ভাইরাস খুবই ভয়ানক ভাইরাস । এই দশটি ভাইরাস এমন একটি ভাইরাস যা কম্পিউটারের সিস্টেমে ঢুকে গেলে সেটি থেকে রক্ষা নেই । কেউ এসব ভাইরাসের হাত থেকে রেহাই পায়নি । তো চলুন এক নজর করে দেখে নেই সেই সব ১০ টি কম্পিউটার ভাইরাসের নাম ।
- My Doom Virus
- Sobig F Virus
- IloveYou Virus
- Code Red Virus
- SQL Slammer Virus
- Melissa Virus
- Chernobyl Virus
- Storm Worm Virus
- Conflicker Virus
- Nimda Virus
ভাইরাস জিনিসটা খুবই খারাপ সেটা মানুষের জন্যই হোক কিংবা সেটা কম্পিউটারের জন্যই হোক।
হোক ভাইরাসে একবার কেউ আক্রান্ত হলে সে ভাইরাস তার পিছু ছাড়তে চায় না । এই আর্টিকেলে ভাইরাস সম্পর্কে সবকিছু বুঝিয়ে দিয়েছি ।
১০টি কম্পিউটার ভাইরাসের নাম এবং প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে । এ সকল কিছুই ছিল আজকে আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয় । আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।
কম্পিউটার ভাইরাস ও এন্টিভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য
কম্পিউটার ভাইরাস ও এন্টিভাইরাস এর মধ্যে পার্থক্য বলতে - ভাইরাস এবং এন্টিভাইরাস দুটো শব্দই পরিমাণে মিল রয়েছে। কম্পিউটার ভাইরাস একটি ক্ষতিকারক প্রগ্রাম কম্পিউটার ভাইরাসের কাজ হচ্ছে কম্পিউটারে মেমোরিতে প্রবেশ করা । এবং মেমোরিতে গোপন বিস্তার লাভ করে মূল্যবান প্রোগ্রাম এবং তথ্য নষ্ট করা ।
ছাড়াও অনেক সময় কম্পিউটারকে অচল দুর্বল করে দেয় । এক কথায় ভাইরাস হচ্ছে একটি ক্ষতিকারক প্রগ্রাম । অপরদিকে এন্টিভাইরাস হচ্ছে সংক্ষেপে বলতে গেলে ভাইরাসের ঔষধ যেটির মাধ্যমে ভাইরাসকে ধ্বংস করা যায় । যেমন মানুষের অসুখ হলে ওষুধ খাওয়ায়ে সুস্থ করাতে হয় । তেমন ভাইরাস ধ্বংস করতে এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতে হয় ।
আশা করি বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন । আজকের আর্টিকেলের আমাদের প্রথম টপিক ছিল প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করা হয় কত সালে । এবং শেষ টপিক হচ্ছে কম্পিউটার ভাইরাস ও এন্টিভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য । আশা করি এসবগুলো বিষয় আপনি সম্পূর্ণটা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন ।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক, তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে যেমন অনেক সুফল আমরা পাচ্ছি তেমনি নতুন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে আমাদের । যেমন কম্পিউটার ভাইরাস । এ আর্টিকেলে কম্পিউটার ভাইরাস থেকে বাঁচতে যা যা করণীয় এবং আক্রান্ত হয়ে গেলে কি কি পদক্ষেপ নিতে হবে সবকিছু নিয়ে আজকের আর্টিকেলে শেয়ার করেছি ।
আপনি যদি এই আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পারেন তাহলে তো অবশ্যই ভালো । এবং কোন কিছুতে যদি আপনার সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের কমেন্ট করতে ভুলবেন না আমরা আপনার মূল্যবান কমেন্টের উপর ভিত্তি করে আপনাদের পরবর্তী আর্টিকেলে সেগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা করব ।
এই ওয়েবসাইটের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url